ষড়যন্ত্রমুলকভাবে ইবিএল সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক: ষড়যন্ত্রমুলকভাবে ইবিএল সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রতিষ্ঠনটির বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন ইবিএল সিকিউরিটিজ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ছায়েদুর রহমান
গ্রাহকের মোবাইলে মিথ্যা তথ্য পাঠিয়ে পেনিক সৃষ্টি করছে বলে মো: আলমাস হোসেন তুহিন নামে একজন বিনিয়োগকারী যে অভিযোগ করেছেন তার কোন ভিত্তি নেই। ওই বিনিয়োগকারী শুধুমাত্র অভিযোগ করেই ক্ষান্ত হননি, বরং ব্যাক্তি স্বার্থ চরিতার্থের উদ্দেশ্যে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে। যা ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবসায়িক সুনাম নষ্টের অপচেষ্টার পাশাপাশি বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির পায়তারা করছে। অবশ্য এজন্য বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) মতিঝিল থানায় সাধারন ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ছায়েদুর রহমান বলেন, অভিযোগ যে কেউ করতে পারে। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলেই যে সে দোষী তা কিন্তু নয়। ওই বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিএসইসির কাছে অভিযোগ করেছে এবং সে অভিযোগের নিষ্পত্তিও একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হবে। আর এতে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হবে সেই শাস্তি পাবে। কিন্তু ওই বিনিয়োগকারী অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারবাজার সম্পর্কিত অভিযোগের কপি ছড়িয়ে দিয়ে ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবসায়িক সুনাম নষ্টের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অবশ্য এজন্য মতিঝিল থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে, যার জিডি নং- ১৭২৫।
এদিকে বিনিয়োগকারীর অভিযোগের তথ্যের সঙ্গে পোর্টফোলিওর তথ্যের কোন মিল পাওয়া যায়নি। আলমাস হোসেন তুহিন বিএসইসির কাছে করা অভিযোগে ১৭ আগস্ট ২০২২ তারিখে তার কোডে ৪২ লাখ ১৩ হাজার টাকার শেয়ার থাকার কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে তার পরিমাণ ছিল ৩৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ২১ আগস্ট যার পরিমাণ বেড়ে ৪০ লাখ ৮৪ হাজার টাকায় ওঠে আসে।
অন্যদিকে, ওই বিনিয়োগকারী অভিযোগে ২৪ আগস্ট তার পোর্টফোলিওতে শেয়ারের দাম কমে ৩৮ লাখ ১৭ হাজার টাকায় নেমে আসার কথা উল্লেখ করলেও ওইদিন পোর্টফোলিওতে মোট ৩৯ লাখ ২২ হাজার টাকার শেয়ার ছিল।
তথ্য বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, ওই বিনিয়োগকারী তার অভিযোগে ১৭ আগস্ট থেকে ২৪ আগস্ট সময়ে ৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকার ক্ষতির কথা উল্লেখ করলেও বাস্তবে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। যদিও শেয়ার বিক্রি ব্যতিত শুধুমাত্র বাজারমূল্যে প্রকৃত লাভ-ক্ষতি হিসাব করা যায় না।
ইবিএল সিকিউরিটিজ সূত্রে জানা গেছে, আলমাস হোসেন তুহিন ২৪ আগস্ট ইবিএল সিকিউরিটিজ থেকে তার সব শেয়ার ট্রান্সফার করে নিয়েছেন। আর এ বিষয়টিকে রহস্যজনক মনে করছেন ইবিএলের একাধিক কর্মকর্তা। তাদের মতে, হঠাৎ করেই শেয়ার ট্রান্সফার করা এবং একই দিনে অভিযোগ করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারবাজার সম্পর্কিত অসংখ্য গ্রুপে ছড়িয়ে দেয়া সন্দেহজনক।
“অভিযোগে ১৭ আগস্ট থেকে ২৪ আগস্ট সময়ে ৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকার ক্ষতির কথা উল্লেখ করলেও বাস্তবে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।”
হঠাৎ করে আলমাস হোসেন কেন শেয়ার ট্রান্সফার করলো- এমন প্রশ্নের উত্তরে ছায়েদুর রহমান বলেন, নিয়মানুযায়ী হাউজে কোন সমস্যা হলে বিনিয়োগকারীরা প্রতিষ্ঠানের এমডি/সিইও এর কাছে যাবেন। সেখানে প্রতিকার না পেলে নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে যাবেন। কিন্তু ওই বিনিয়োগকারী কখনই আমার কাছে আসেননি।
তবে ২৪ আগস্ট আমার একটি সেমিনার থাকার কারণে আমি অফিসের বাহিরে ছিলাম, তখন তিনি ফোন দিয়ে তার শেয়ার ট্রান্সফারের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তখন আমি অফিসে ফোন দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপের নির্দেশনা দিয়ে দেই। পরে জানতে পেরেছি তিনি আমাদের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিএসইসিতে অভিযোগ করেছেন। হঠাৎ করেই শেয়ার ট্রান্সফার করা এবং একই দিনে অভিযোগ করা অবশ্যই সন্দেহজনক। এবং এই বিষয়গুলো আমলে নিয়ে তিনি বিএসইসিকে জোড় তদন্তের অনুরোধ জানান।
সায়েদুর রহমান আরও বলেন, আলমাস হোসেন তুহিন অভিযোগ করেছেন যে ইবিএল সিকিউরিটিজ কোম্পানির সকল শেয়ার কথিত তারিখে বিক্রয়যোগ্য দেখিয়েছে। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। ওই স্টেটমেন্টের কোথাও এমন কোন তথ্যের উল্লেখ ছিল না। সেখানে শুধুমাত্র কোম্পানিগুলোর প্রসপেক্টাসে উল্লেখিত শেয়ার লক ইন ফ্রি এর তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে কোথাও বলা হয়নি যে শেয়ারগুলো বিক্রয়যোগ্য।
মতিঝিল থানায় ইবিএল সিকিউরিটিজের করা জিডিতে বলা হয়েছে, ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এর সাবসিডিয়ারী কোম্পানি এবং একটি স্বনামধন্য ব্রোকারেজ হাউজ। এর গ্রাহক মো. আলমাস হোসেন তুহিন (গ্রাহক আইডি # ৪৬০৯৮ ও বিও # ১২০১৯৫০০৩৯৬১১৮২২) গত ২৪ আগস্ট বিএসইসি চেয়ারম্যানের বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করেন।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখিত সকল তথ্যই মিথ্যা। অভিযোগকারীর কোন শেয়ার বিক্রি হয়নি। বাজার উঠা-নামার সাথে লাভ ক্ষতির হিসাব করার কোন বাস্তবতা নেই। অভিযোগকারী ২৪/০৮/২০২২ ইং তারিখে লিংক অ্যাকাউন্টে তার শেয়ারগুলো ট্রান্সফার করেছেন। এরপর এ ধরনের অভিযোগ একটি অসৎ উদ্দেশ্যের বহিঃপ্রকাশ। নিয়মানুযায়ী বিনিয়োগকারির কোন সমস্যা হলে প্রথমে তা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে জানাবে। এরপর নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে অবহিত করবে। কিন্তু বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) জানানোর আগে ইবিএল কর্তৃপক্ষের সাথে এ বিষয়ে কোন আলোচনা করেননি।
ওই অভিযোগে তিনি কিছু মিথ্যা, বানোয়াট ও ভুল তথ্য এবং ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন বলে জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি শুধু এরমধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। উক্ত চিঠির কপি উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সুনাম নষ্ট করেছেন এবং আরো অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জিডিতে বলা হয়েছে, এ ধরণের অপপ্রচার পুঁজিবাজার এবং বিনিয়োগকারী সকলের জন্যই ক্ষতিকর। এটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর জায়গা। তাই এমন অপপ্রচার রোধে মতিঝিল থানা কর্তৃপক্ষের কাছে সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গ্রাহকের মোবাইলে মিথ্যা তথ্য পাঠিয়ে পেনিক সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন মো. আলমাস হোসেন তুহিন নামে প্রতিষ্ঠানটির একজন বিনিয়োগকারী। তার অভিযোগ, ইবিএল সিকিউরিটিজ উদ্দেশ্যমূলকভাবে শেয়ার মার্কেট ধ্বংসের ষড়যন্ত্রের নীলকশা বাস্তবায়ন করার লক্ষে প্রাহকের মোবাইলে মিথ্যা তথ্য পাঠাচ্ছে।
লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, আমার গ্রাহক আইডি নং- ৪৬০৯৮। গত ১৭ আগস্ট এই একাউন্টে থাকা শেয়ারের বাজার মূল্য ছিলো ৪২ লাখ ১৩ হাজার টাকা। এই সপ্তাহের শুরুতে অর্থাৎ ২১ আগস্ট হতে ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড পরিকল্পিতভাবে পর্যাক্রমে গ্রাহকদের মোবাইলে “খড়পশ রহ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ঝগঊ ইড়ৎফ ঈড়সঢ়ধহরবং” শিরোনামে ১০টি কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য পাঠায়। পরেরদিন এই এসএমএস আমার মোবাইলেও পাঠায়। যা মিথ্যা। উদেশ্য প্রণোদিত মিথ্যা তথ্যের কারণে পেনিক হয়ে স্কুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির হিড়িক পড়ায় শেয়ারের দর পতন ঘটতে থাকে এবং গত তিন কর্মদিবসে বর্ণিত একাউন্টে শেয়ারের বাজার মূল্য ৩৮ লাখ ১৭ হাজার টাকা দাঁড়ায়। অর্থাৎ ৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি। সাথে মানবিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি যা অপূরণীয় ক্ষতি।
অভিযোগে বলা হয়, উক্ত ১০ টি কোম্পানির মধ্যে একটি কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, কইঝঊঊউ-এর প্রকৃত শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি। ডিরেক্টর হোল্ডিং ৫০ দশমিক ২০ শতাংশ এবং ইনস্টিটিউট হোল্ডিং ১১ দশমিক ১৩ শতাংশ।
অভিযোগ পত্রে তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এই দুই ভাগ মিলে শেয়ার সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ৮৩ লাখ ৯৯ হাজার। তাহলে কীভাবে এক কোটি ৮৪ লাখ শেয়ার লকইন শেয়ার আছে? আর ডিরেক্টরদের এক সাথে সব শেয়ার সেল করার সুযোগ নাই। কী কারণে ডিরেক্টরদের শেয়ারগুলো অর্থাৎ কোম্পানির সকল শেয়ার কথিত তারিখে বিক্রয়যোগ্য দেখানো হয়েছে? ডিরেক্টরদের সকল শেয়ার একসাথে বিক্রির সুযোগ কি বিএসইসি দিয়েছে?
এতে বলা হয়, এভাবে প্রতিটি কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় অসৎ উদেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা তথ্য সংবলিত বার্তা পাঠিয়ে বর্ণিত অপপ্রচারের মাধ্যমে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পেনিক সৃষ্টি করে সেল প্রেসার বাড়িয়ে দরপতন ঘটিয়ে শেয়ার মার্কেট ধ্বংসস্তুপে নিয়ে কম দামে শেয়ার ক্রয়ের ষড়যন্ত্র করেছে ইবিএল। যা সিকিউরিটিজ আইনের পরিপস্থি। এভাবে বিনিযোগকারীদের আর্থিক ও মানসিক ক্ষতি করা হয়েছে, যার দায় উক্ত প্রতিষ্ঠানের উপর বর্তায়।
৩০ লক্ষ বিনিযোগকারীর নিরাপত্তা বিধানের জন্য এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেন অভিযোগকারী। একই সাথে বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্তপূর্বক আর্থিক ক্ষতির ৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ফেরতের দাবিও জানান তিনি।
এতে বলা হয়, এভাবে প্রতিটি কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় অসৎ উদেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা তথ্য সংবলিত বার্তা পাঠিয়ে বর্ণিত অপপ্রচারের মাধ্যমে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পেনিক সৃষ্টি করে সেল প্রেসার বাড়িয়ে দরপতন ঘটিয়ে শেয়ার মার্কেট ধ্বংসস্তুপে নিয়ে কম দামে শেয়ার ক্রয়ের ষড়যন্ত্র করেছে ইবিএল। যা সিকিউরিটিজ আইনের পরিপস্থি। এভাবে বিনিযোগকারীদের আর্থিক ও মানসিক ক্ষতি করা হয়েছে, যার দায় উক্ত প্রতিষ্ঠানের উপর বর্তায়।
৩০ লক্ষ বিনিয়োগকারীর নিরাপত্তা বিধানের জন্য এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেন উক্ত অভিযোগকারী। একই সাথে বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্তপূর্বক আর্থিক ক্ষতির ৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ফেরতের দাবিও জানান তিনি।
তিনি যে ৩০ লাখ বিনিয়োগকারির কথা বলছেন তাও সঠিক নয়। কারন এসএমই বাজারে শুধু যোগ্য বিনিয়োগকারীরাই বিনিয়োগ করতে পারে।
এছাড়া যে তথ্য নিয়ে তিনি অভিযোগ করেছেন তা কোন বিনিয়োগকারীকে পাঠানো হয়নি। তিনি তার ট্রেডার থেকে সংগ্রহ করেছেন। তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করলে বুঝা যায়, এটি একটি অসত্য অভিযোগ। কেননা তিনি নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিকট অভিযোগ করার সাথে সাথেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তা ছড়িয়ে দেন। এধরনের কর্মকান্ড দেশের পুঁজিবাজারের জন্য উদ্বেগজনক। পাশাপাশি বাজারের জন্য তা নেতিবাচক সংবাদও বহন করে। তাই বাজারের স্বার্থ বিবেচনায় এধরনের কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত। পুঁজিবাজারের স্বার্থ বিবেচনায় যারা এধরনের কর্মকান্ডের সাথে জড়িত তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনা উচিত।