আজ: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ইং, ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০৯ অক্টোবর ২০২৩, সোমবার |

kidarkar

শাপলা ট্যাক্স এখন সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের অফিসিয়াল ট্যাক্স পার্টনার

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিজিটাল ট্যাক্স ফাইলিং প্রতিষ্ঠান শাপলা ট্যাক্স এবং সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স এর মধ্যে একটি যুগান্তকারী অংশীদারিত্ব সম্পন্ন হয়েছে, যার প্রাথমিক লক্ষ্য এই দুই প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মীদের সহজ এবং সাবলীল কর প্রদান প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা। এই সহযোগীতা সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কর্মীদের অনন্য ট্যাক্স ফাইলিং সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি সার্বজনীন আর্থিক স্বাক্ষরতা বাড়াবে এবং ডিজিটাল দক্ষতার উন্নয়ন ঘটাবে।

বর্তমানে আমরা এমন এক যুগে বাস করছি যেখানে প্রযুক্তি জীবনের সকল ক্ষেত্রে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। যার কারণে শাপলা ট্যাক্স প্রতিষ্ঠানটি কর্মীদের ডিজিটাল ক্ষমতায়নের দিকে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিচ্ছে। এতে করে তারা প্রযুক্তিগতভাবে আরো পারদর্শী, কর পরিচালনায় দক্ষ এবং সর্বোপরি আর্থিকভাবে দক্ষ হয়ে উঠবে।

শাপলার সহজ ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়ার সাথে একীভূত হয়ে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স তার কর্মীদের মধ্যে কেবল সুযোগ সুবিধাই বৃদ্ধি করছে না বরং একটি ভালো কর্মপরিবেশ দেয়ার পাশাপাশি প্রতিটি সদস্যের আর্থিক সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি এবং তার গুরুত্ব নিশ্চিত করছে।

এই অংশীদারিত্ব সম্পর্কে শাপলার সিইও তাসনিম মর্তুজা বলেন, “ সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের সাথে আমাদের এই প্রচেষ্টা কোম্পানির প্রতিটি কর্মীর জন্য ট্যাক্স ফাইলিং প্রক্রিয়া সহজতর এবং উন্নত করার প্রতিশ্রুতিরই বহিঃপ্রকাশ। শাপলার প্রাথমিক উদ্দেশ্য প্রত্যেকের জন্য ট্যাক্স ফাইলিং ডিজিটাল এবং সহজসাধ্য করা। আর এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যের আরো কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছি”।

সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সিইও মীর রাশেদ বিন আমান এ প্রসঙ্গে বলেন, “কর্মীদের সমৃদ্ধি নির্ভর করে তাদের আর্থিক নানা বাধ্যবাধকতাগুলো সহজতর করে তোলার ওপর। শাপলা ট্যাক্সকে আমাদের কর্মচারী বেনিফিট প্রোগ্রামে একীভূত করার অর্থ কেবল ট্যাক্স ফাইলিং এর জটিলতা কমানোই নয় বরং এতে করে আমাদের টিম প্রযুক্তিগতভাবে আরো উন্নত এবং আর্থিকভাবে সুরক্ষিত হয়ে উঠবে”।

এই অংশীদারিত্ব ভবিষ্যতের জন্য এমন একটি অসাধারণ ব্যবস্থা যা সামগ্রিক কর প্রক্রিয়াকে প্রযুক্তি নির্ভর করে তুলবে। শাপলার এই ডিজিটাল যাত্রায় ট্যাক্স ফাইলিং কোনো জটিল বিভ্রান্তিকর কাজ নয় আর, এটি এখন অনায়াসে প্রযুক্তি দ্বারা সম্পন্ন করা যাচ্ছে। এই অংশীদারিত্ব কর্মচারী কল্যাণ এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনায় একটি নতুন মানদণ্ড নির্ধারন করে দিয়েছে এবং সেই সাথে ভবিষ্যতের এমন একটি চিত্র তৈরি করবে যেখানে ট্যাক্স ফাইলিং সহজ সাবলীল হওয়াই যেন একটি সাধারণ নিয়ম। এতে করে কর্মশক্তির বৈচিত্র্যপূর্ণ চাহিদা গুলো সামগ্রিকভাবে পূরণ হবে এবং একটি সমৃদ্ধ কর্মপরিবেশ গড়ে উঠবে।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.