নিয়ন্ত্রক সংস্থাই মিউচুয়াল ফান্ডের উন্নয়নে বড় বাধা
শেয়ারবাজার ডেস্ক : আলোচনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ। সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল হোসেন।
অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বিশ্বের কোথাও ফ্লোর প্রাইস নেই। আর আমাদের বাজারে প্রায় ২ বছর ফ্লোর প্রাইস রয়েছে। এতে বাজারের অনেক ক্ষতি হয়েছে।
তিনি বলেন, মিউচুয়াল ফান্ড একটি কোম্পানির শেয়ারে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে পারে। আর একটি খাতে ১৫ শতাংশ বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগের এ সীমা তুলে দেওয়া উচিৎ।
মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। একইসঙ্গে সারা দেশব্যাপী ব্যাপক প্রচারণা চালানোর পক্ষেও মত দেন অনেকে।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিএসইসির নতুন কমিশন অনেক বড় বিনিয়োগকারীর বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। এই তদন্ত বিএসইসিকে অভ্যান্তরীণভাবে করা উচিত। কেউ দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগে গণমাধ্যমে প্রকাশ করা উচিত না বলেও মত দিয়েছেন কয়েকটি মিউচুয়াল ফান্ডের সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা।
তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে অনেক ব্যবসায়ীর ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। মিউচুয়াল ফান্ডের উন্নয়নে এসব ব্যবসায়ীর ব্যাংক হিসাব খুলে তাদের ব্যবসায় করার সুযোগ দেওয়া দরকার।
মিউচুয়াল ফান্ড খাতের বক্তারা বলেন, মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা লুট হয়ে গেছে। অর্থাৎ ডাক্তার হয়ে রোগী মেরে ফেলা হয়েছে। তাই জড়িতদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। তা না হলে কোনো কাজ হবে না। এখনো মিউচুয়াল ফান্ডের যাত্রা শুরু হয়নি।
রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত ফাস্ট জনতা মিউচুয়াল ফান্ডের আমি বিগত তিন বছর আগে শিবলীরুবাইয়াতুল ইসলামের কথায় ১০ লাখ বিনিয়োগ করেছি কিন্তু গত দুই বছর নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে এই প্মিউচুয়াল ফান্ডটি। আমি এই ফান্ডের প্রতারক পরিচালকদের বিরুদ্ধে BSEC এর কাছে তদন্ত সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানাচ্ছি
আমিও ধরা খেয়েছি। আমার বিনিয়োগ প্রায় নেই হয়ে গেছে। দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার আশায় ধৈর্য ধরে আছি।
কোট পরা জীবিরা যা বলবে তাহার উল্টো চলতে হবে, কারন ১০ সাল হতে যা বলেছে হয়ছে তার উল্টো, ওরা ভয়ংকর সাপ।