ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। টানা চার কার্যদিবস সূচকের পতনের পর গত তিনদিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বাড়লে ও সিএসইতে কমেছে। একইসঙ্গে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৪.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৮.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১০.১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২১২টি কোম্পানির, কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৫৫৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫১৯ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৮.২৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৭৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯৪.২৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৩.৪২ পয়েন্ট বেড়ে ৯২৩ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৬.৪৩ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২০৮ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৩৩টি কোম্পানির, কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
আলহামদুলিল্লাহ ,
বেড়েছে তিন দিন তবে পড়েছে কত সেটা খেয়াল রাখতে হবে এবং তার স্বাভাবিক গতি ঠিক রাখতে হবে নজর দিতে হবে কিভাবে মার্কেটে গিয়ে ঠিক করা যায় ইনশাআল্লাহ
আমিও সিয়ার বাজারের ওংসিদার হতে চাই এটা কি ভাবে হতে হয়
ফ্লোর প্রাইচ, আমাদেরকে ফকির বানিয়ে দিল!