ঘুরেফিরে পতনেই আটকে থাকছে শেয়ারবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : আগের দুইদিনের মতো সপ্তাহের প্রথক কর্মদিবস রোববারও (১০ নভেম্বর) পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। আগের দুইদিনের চেয়েও আজ বড় পতন হয়েছে। আজকের পতনের কারণে ফের পতন বৃত্তে দেশের শেয়ারবাজার।
এর আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আর বিএসইসির দুই ইতিবাচক সিদ্ধান্তে গত সোমবার ও মঙ্গলবার দুই দিনে সূচক ১৭৫ পয়েন্ট বাড়ে। দুই দিন উত্থানের পর বুধবার ও বৃহস্পতিবার বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তোলার চাপে শেয়ারবাজারে পতন হয়েছে। ওই দুই দিনে সূচক ৪৯ পয়েন্ট কমে। আর আজকের পতনের ফলে তিন দিনে শেয়ারবাজার থেকে সূচক ১০০ পয়েন্ট কমেছে। অর্থাৎ দুই দিনে সূচক ১৭৫ পয়েন্ট বাড়লেও তিন দিনে ১০০ পয়েন্ট সূচক কমেছে।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে মূলধনী মুনাফার ওপর কর হার কমানোর ঘোষণা দেয়। আর শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ডিভিডেন্ড বিতরণ এবং উৎসে কর কর্তন সার্টিফিকেট ইস্যুকরণে নির্দেশ দেয়। এরপর ওই দিন দুপুরেই ঘুরে দাঁড়ায় শেয়ারবাজার। পরের দিন মঙ্গলবারও বড় উত্থান হয়ে শেয়ারবাজার। দুই দিনের উত্থানের ফলে বেশ মুনাফা হয় বিনিয়োগকারীদের। এই মুনাফা তোলার কারণেই ফের টানা পতন শেয়ারবাজারে। তবে বাজার বিশ্লেষকদের আশা ফের ঘুরে দাঁড়াবে শেয়ারবাজার।
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, দুই দিনে যে পরিমাণ সূচক কমেছে, তিন দিনে তার তিনভাগের দুই ভাগ সূচক কমেছে। যদিও ফের শেয়ারবাজারে টানা পতন হয়েছে তথাপিও বাজার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণে নেই। দুই দিনের উত্থানে যেসব বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হয়েছে তারা এর থেকে কিছুটা তুলতে চেয়েছেন। এ কারণেই শেয়ারবাজারে টানা পতন। তবে আশা করা যায় আগামী দিনগুলোতে শেয়ারবাজার তার নিজস্ব গতিতে ফিরে আসবে।
আজ শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের দিন থেকে বেড়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ ৫০০ কোটি ৫৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইর এই লেনদেন আগের দিন থেকে বেশি।
রোববারের বাজার পর্যালোচনা দেখা যায়, আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০.৪৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে‘ডিএসইএস’ ১২.৩৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৭৫ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১১.৮৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৫৫৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫৪১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। আজ লেনদেন বেড়েছে ১৮ কোটি ১১ লাখ টাকার বা ৩ শতাংশ।
ডিএসইতে লেনদেন আজ হওয়া ৩৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৬৩টির বা ১৫.৯৯ শতাংশের, কমেছে ২৯২টির বা ৭৪.১১ শতাংশের এবং দর পরিবর্তন হয়নি ৩৯টির বা ৯.৯০ শতাংশের।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে আজ ৩ কোটি ৯৭লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২০৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ১৪০টির এবং পরিবর্তন হয়নি ১৮টির।
এদিন সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁডিয়েছে ১৪ হাজার ৭৯৬ পয়েন্টে।
কিভাবে এই সরকার কে সাপোর্ট করব???
কারণ তিন মাস পর হয়ে গেলও শেয়ারবাজারকে ঠিক করার কোন নমুনা দেখতেছি না।
ঠিক করতে না পারলে অতিসত্তর নির্বাচন এর ব্যবস্থা করুক
এক দফা এক দাবি
হয় শেয়ার বাজার ঠিক কর নতুবা নির্বাচন দিন
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.