বেড়েছে সূচক ও বাজার মূলধন কমেছে লেনদেন
নিজস্ব প্রতিবেদক : চলতি সপ্তাহে সূচকের উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ও সূচক বেড়েছে তবে কমেছে লেনদেন । পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র মতে, চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা। তাতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ৪৩ শতাংশ বা ২ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। এ সময় এক্সচেঞ্জটির দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৩১৬ পয়েন্ট। এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ৯৬৬ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে সামান্য বেড়ে ১ হাজার ১৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া মোট ৪১৩টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৮টির, কমেছে ২০৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩১টির দর। এছাড়া লেনদেন হয়নি ২৯টির। গত সপ্তাহে সূচকের উত্থানে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, যমুনা ব্যাংক, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি ও খান ব্রাদার্সের শেয়ার। ডিএসইতে গত সপ্তাহে মোট ২ হাজার ২৭০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ২৯ কোটি টাকা।
খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৮ শতাংশ দখলে নিয়েছে ব্যাংক খাত। ৯ দশমিক ৫ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বস্ত্র খাত। এছাড়া ৮ দশমিক ৭ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত। আর প্রকৌশল খাতের দখলে ছিল ৭ দশমিক ২ শতাংশ।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে ইতিবাচক রিটার্নে শীর্ষে ছিল সাধারণ বীমা, জীবন বীমা এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত। এ তিন খাতে ইতিবাচক রিটার্ন এসেছে যথাক্রমে ১০ দশমিক ৩, ৪ দশমিক ৪ ও ২ শতাংশ। অন্যদিকে আলোচ্য সপ্তাহে পাট, ভ্রমণ ও কাগজ খাতে নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে। এসব খাতে নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে ১৬ দশমিক ৪, ৬ দশমিক ৪ ও ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৮৮০ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৪ হাজার ৮৫২ পয়েন্টে। সিএসসিএক্স সূচকটি গত সপ্তাহ শেষে দশমিক ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৯ হাজার ৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ৯ হাজার ৩৩ পয়েন্ট।
সিএসইতে গত সপ্তাহে ৭০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে হয়েছিল ৩৫ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩১৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৩টির, কমেছে ১৮২টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির বাজারদর।
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.