গতকাল সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলে ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এ্যাসোসিয়েশন।
অর্থ সচিব বলেন, এখন দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারের সমস্যাগুলো আজকের আলচনায় উঠে এসেছে। সরকার সহ বড় বড় সবাই ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়। এখন ব্যাংকগুলোর অবস্থা শোচনীয়। এজন্য দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের জন্য পুঁজিবাজারে আসতে হবে, এজন্য মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।
এসেছে। তবে ৫ বছর পরে দেখা গেলো পুঁজিবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশনে দেখা গেছে চাহিদা পূরণ হয়নি। বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় আর্থিক অবস্থা দেখে। তবে আমাদের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্বাস করার মতো কিনা সেটা নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত।
সিএসইর চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, এতদিন আমরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি, সেগুলো আবারও বলছি। কারণ বিএসইসি কিছু রিফর্ম উদ্যোগ গ্রহণ করা হছে। সেই রিফর্মের মাধ্যমে আমাদের সমস্যাগুলো সমাধান হবে বলে আশা করছি।
তিনি আরও বলেন, দুই স্টক এক্সচেঞ্জে আলাদাভাবে তালিকাভুক্ত হতে হয়। এতে খরচ বাড়ে বলেও আলোচনায় উঠে এসেছে। এজন্য আঞ্চলিক যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হতে চায় সেগুলো সিএসইতে লিস্টেড করা যেতে পারে। এছাড়া মূলধনের ভিত্তিতে কোম্পানিগুলোকে ভাগ করা যায় কিনা সেটি নিয়ে কাজ চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের সিইও সুমিত পোদ্দার বলেন, দেশের অর্থনীতিতে মানি মার্কেটের উপর নির্ভরতা বেশি। অথচ আমরা সবসময় বলি, পুঁজিবাজার দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়ন করার জন্য সরকারের সহায়তা দরকার।
সুমিত পোদ্দার আরও বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফ্লোর প্রাইসের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে। বাজারে আর কখনো ফ্লোর ফেরত আসবে না এখন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এটা ভালো করে বুঝাতে হবে। তাহলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আবারো আস্থা ফিরে পাবে। পাশাপাশি মার্কেট ডেভেলপমেন্ট করতে ফাইন্যান্সিয়াল লিটেরেসির দিকে নজর দেওয়া যেতে পারে বলেও মনে করছেন তিনি।
বিএসইসির সাবেক কমিশনার আরিফ খান বলেন, মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করা যায়। ভারত এটি করে দেখিয়েছে। বিএসইসিও মিউচুয়াল ফান্ডের উন্নয়ন করতে কাজ করছে। এরফলে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বাড়বে। আমাদের দেশের বাজারে প্রাইস সেনসেটিভ তথ্যের উন্নতিতে কাজ করা দরকার। কারণ একটা কোম্পানি বিক্রি হবে বা বন্ধ হওয়ার একবছর আগেই সবাই জানতে পারে। তবে সেই তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জে সেই তথ্য জানানো হয় না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে সব সমস্যা শুরু হয় ফাইন্যান্সিয়াল ডিসক্লোজার থেকে। ভুল তথ্যের উপর ভ্যালুয়েশন করা হয়। এটি যেন না হয়, সেজন্য ফরেন্সিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরির কাজ স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসইকে দেওয়া উচিত। আমরা এখনো অডিট কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে পারিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, সিঙ্গেল ব্রোয়ার এক্সপোজার ঝুঁকির সঙ্গে জড়িত। বাজার স্থিতিশীল হলে এক্সপোজার উঠিয়ে আরও বাড়ানো হতে পারে। ব্যাংকগুলো ফাইন্যান্স করার আগে দেখে, ইক্যুয়েটি পার্টিসিপ্যান্ট কতটুকু। পুঁজিবাজার ভালো করতে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও ভালো সিদ্ধান্ত নিতে প্রস্তত।
[10/17, 15:11] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
শেয়ার বাজার কে আরো আধুনিক করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট ব্যাংকের সাথে যুক্ত করতে হবে।
যাতে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ সরকারি আধা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী সহজে লেনদেন করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
আমরা নিজেরা নগদ বিকাশ রকেট এর মাধ্যম এ টাকা জমা দিব।
তোলার সময় যাতে সহজে তুলতে পারি ভুতের মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
বিএসসির চেয়ারম্যানের বরাবর আবেদন শেয়ার মার্কেট কে আরো দ্রুত ডিজিটাল করেন।
এতে মানুষের আস্তা এবং বিশ্বস্ততা বাড়বে।
আল্লাহ হাফেজ।
[10/19, 10:26] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
শেয়ার বাজার কে যতদিন
ডিজিটাল না করবেন ততদিন দুর্বল থাকবে
বোকারেস হাউস এর পাশাপাশি সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে অ্যাকাউন্ট যোগ করে দেন।
সারাদেশের শিক্ষিত মানুষ ব্যবসায়িক মানুষ
শেয়ার ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করতে পারবে। গোপনীয়তা আরো মজবুত করতে হবে।
মানুষের কোটি কোটি টাকার ব্যবসা
খুব তাড়াতাড়ি ডিজিটাল করা উচিত।
আমার টাকা আমি যখন খুশি তুলবো এবং যখন খুশি জমা দিব।
ডিএসসি এবং বিএসসি এর নিকট আকুল আবে বিনো কারীদের দিকে তাকিয়ে না হলেও দেশের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল করেন।
আল্লাহ তালা আপনাদের সঠিক জ্ঞান দান করেন।
আমিন
[10/21, 17:03] Md.alamgir hossain: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
আমার মতাম,
বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে,
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেশেয়ারের পরিমাণ ৩০ কোটি এর বেশি হওয়া উচিত নয়।
এবং সরকারি কোম্পানি ৫০ কোটি শেয়ারের বেশি হওয়া
উচিত না।
তাহলে বাজার ভালো থাকবে।
[10/27, 19:04] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
বিএসইসি চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট আকুল আবেদন
মার্কেটে কোন কোম্পানি আসার পর
জেট ক্যাটাগরিতে দেওয়া যাবে না।
এতে করে গ্রাহকের চরম ক্ষতি হয়।
বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করা হল।
[10/27, 19:08] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
শেয়ার মার্কেট একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রতিষ্ঠান।
এখনো বোকারেজ হাউস নির্ভর।
এতে মানুষের আস্থা
কম।
ব্যাংকের সাথে এড করে দেন যাতে করে মানুষ সহজে লেনদেন করতে পারে।
মান্দাতার আমলের সিস্টেমে পড়ে আছেন।
[10/30, 18:14] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম,
মাননীয় অর্থ উপদেষ্ট এবং বিএসইসি চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট আকুল আবেদন,
আমরা যাতে সহজে টাকা তুলতে এবং জমা দিতে পারি এজন্য ব্যাংকের মত বুধ তৈরি করা উচিত। বিকাশ এবং নগদ এর সাহায্যে টাকা তুলা এবং জমা করা যায়। সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রয়োজনে শেয়ার ব্যাংক করেন।অথবা ব্যাংক এর সাথে একাউন্ট যোগ করে দেন।
[11/4, 19:13] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
করুনার সময় মার্কেট ওটু বাড়ানো হয়েছিল
এখন মাঝে মাঝে অটো বাড়ানো উচিত।
বিএসইসি চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট আবেদন বিষয়টা দেখবেন।
[11/4, 19:16] Md.alamgir hossain: বিসমিল্লাহিররাহমানিররাহিম,
,বিএসইসির নিকট আকুল আবেদন
যে সকল কোম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসবে
তাদেরকে কখনো জেটক্যাটাগরিতে নিবেন না।
এ এবং বি ক্যাটাগরিতে রাখবেন তা না হলে বিনিয়োগকারীদের অবস্থা খারাপ হবে।
জেড ক্যাটাগরিতে গেলে কোম্পানির লাভ।
বিনিয়োগকারীদের লস।