লভ্যাংশ বিতরণে নতুন নীতিমালা, কত ব্যাংক টিকতে পারবে?

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণে কঠোর নীতিমালা জারি করেছে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, যেসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের বেশি, তারা কোনো ধরনের লভ্যাংশ দিতে পারবে না। মূলধন কাঠামো শক্তিশালী করতে এই কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়। এটি সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলো শুধুমাত্র চলতি বছরের মুনাফা থেকে নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে। কোনো ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি থাকলে, সিআরআর বা এসএলআর ঘাটতির কারণে দণ্ড সুদ বা জরিমানা বকেয়া থাকলে তারা লভ্যাংশ দিতে পারবে না।
যেসব ব্যাংক ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে ন্যূনতম ১৫ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে পারবে, তারা সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে পারবে। তবে, লভ্যাংশ বিতরণের পর মূলধন পর্যাপ্ততার হার ১৩.৫ শতাংশের নিচে নামতে পারবে না। মূলধন অনুপাত ১২.৫ শতাংশের বেশি কিন্তু ১৫ শতাংশের কম হলে, তারা সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে পারবে। তবে, মূলধন অনুপাত ১২.৫ শতাংশের নিচে নামানো যাবে না।
যেসব ব্যাংকের মূলধন অনুপাত ১০ শতাংশের বেশি কিন্তু ১২.৫ শতাংশের কম, তারা শুধুমাত্র স্টক লভ্যাংশ দিতে পারবে। লভ্যাংশ ঘোষণার সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের হার ২০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। ফলে অনেক ব্যাংকের জন্য নতুন নীতিমালার শর্ত পূরণ কঠিন হবে। বিশ্লেষকদের মতে, এ সিদ্ধান্ত ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী করতে সহায়ক হলেও বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। এখন দেখার বিষয়, কঠোর শর্ত পূরণ করে কত ব্যাংক লভ্যাংশ বিতরণ করতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এ-ই সিদ্ধান্তের অর্থ হলো তোমারা ব্যাংকে কোন বিনিয়োগ কর না। বিনিয়োগ কারীদের কি ভাবে লস করা যায় এ বাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক,বিএসইসি সদা সর্বদা সজাগ। বিনিয়োগ কারীদের যদি অস্তিত্ব না থাকে তা বিএসইসি, ডিএসই,আপনাদের রুটি রুজি বন্ধ হয়ে যাবে। আপনাদের অস্তিত্ব ও থাকবে না। বিনিয়োগ কারীদের ডিভিডেন্ড না দেওয়ার জন্য আইন করা হয় অথচ প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা চান্দা দেয় এই ব্যাংক। চান্দা বন্ধর জন্য কোন আইন নেই।
খোদার গজব পড়ুক তোদের উপর। বিনিয়োগ কারীর গোয়া মারা সারা
ব্যাংক কর্মকর্তারা ঠিকমতো বউয়ের সাথে পারেনা সেটা পুজি বাজারে বিনিয়োগ কারীদের দোষ
ব্যাংক কর্মকর্তার বউ পরকীয়া করে সেটা বিনিয়োগ কারীদের দোষ
ব্যাংকের অনেকেই অবৈধ জারজ সন্তান তাও বিনিয়োগকারীদের দোষ
ব্যাংকের বড় বড় কর্মকর্তারা। ব*****শ্যা নিয়ে দেশ বিদেশ নষ্টি ফস্টি করে তাও বিনিয়োগকারীদের দোষ
তা না হলে কেন তারা এবার লাভবংশ দিবে না।।
বিনিয়োগকারীদের বলবো আপনারা ভালো হয়ে যান।
আপনারা আর কানো ব্যাংক কর্মকর্তাদের বউদের পেট বাজাইয়েন না
তা না হলে বিনিয়োগকারীরা কি করল ভাই। জেটে পাঠাইবে বিভিন্ন অপরাধ করবে তারা শাস্তি কেন পাবে।
প্রতি বছর যে বিনিয়োগ কারিদের কম দিয়ে রিজার্ভ রাখা হয় তার কি হবে?
স্টক এক্সচেঞ্জ তালিকাভূক্ত ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগকারীগণের স্বার্থের দিকেও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে নজর দিতে হবে।