কবিতা,সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের ‘আজীবন সম্মাননা” প্রদান:
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তীতে অনুষ্ঠিত হলো সাহিত্য বিষয়ক অনুষ্ঠান ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪। বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী। গত ৭ ডিসেম্বর শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী এই আয়োজনের আজ (১২ ডিসেম্বর) ষষ্ঠ দিন। এদিন সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় সাহিত্য বিষয়ক অনুষ্ঠান ।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী । বিশেষ অতিথি ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মো. ফাহিম চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মমতাজ আহমেদ বকুল (অহ্বায়ক, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপ-কমিটি
সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটি)। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রাজিয়া বেগম, সমীর কুমার শীল, এবং মো. মোস্তফাজ্জামান মিজান (একাডেমিক সিম্পোজিয়ামের মেম্বার সেক্রেটারি এবং আকিজ ওয়েলনেস লিমিটেডের হেড অব বিজনেস অপারেশনস্ )।
অনুষ্ঠানটির শুভেচ্ছা বক্তব্য এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. এবিএম শহিদুল ইসলাম এবং উপস্থাপনা করেন ড. ইশরাত তানিয়া(সহযোগী অধ্যাপক , স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।
১৯৭৪ সালের ১ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ। বিভাগটির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে মার্কেটিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, ঢাবি। অনুষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগের অন্যান্য শিক্ষক এবং বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
কবিতা,সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের ‘আজীবন সম্মাননা” প্রদান:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে এক গুণীজন সম্মাননা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কবিতা সাহিত্য ও গবেষণায় দীর্ঘদিনের অবদানের জন্য মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট ‘আজীবন সম্মাননা”য় ভূষিত করেন অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলা সাহিত্যের ৭ দশকের অন্যতম প্রধান কবি হেলাল হাফিজকে।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন যে সংস্কৃতি হচ্ছে একটি সভ্যতার সবচেয়ে বড় নিয়ামক। তাই আমাদের এই সংস্কৃতির উন্নয়ন সাধন করতে হবে।