ওয়ানডেতে প্রথমবার ১০ উইকেটে জিতলো বাংলাদেশ
স্পোর্টস ডেস্ক: প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের রান পাহাড়ে চাপা পড়েছিল আয়ারল্যান্ড। আজ নিজের আগে ব্যাটিং নিয়ে অবস্থা আরও খারাপ হলো। বাংলাদেশের পেস আক্রমণে মাত্র ১০১ রানে অল-আউট হয়ে হারতে হলো ১০ উইকেটের বড় ব্যবধানে। এই প্রথমবার ৫০ ওভারের ফরম্যাটে ১০ উইকেটের জয় পেল বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতে নিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়েছিল।
রান তাড়ায় নেমে নিশ্চিন্তে এবং কোনো ঝুঁকি না নিয়ে ব্যাটিং করেছেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল এবং লিটন কুমার দাস। দুজনের ব্যাটেই দেখা গেছে স্ট্রোকের ফুলঝুড়ি। একটা সময় মনে হচ্ছিল কেউই ফিফটি পাবেন না। তবে ১৩তম ওভারের পঞ্চম বলে বাউন্ডারি মেরে ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন লিটন। অপরাজিত থাকেন ১০ চারে ৫০* রানে। মাত্র ১৩.১ ওভারেই ১০ উইকেটে জিতে যায় বাংলাদেশ। অধিনায়ক তামিম অপরাজিত থাকেন ৪১ বলে ৫ চার ২ ছক্কায় ৪১* রানে।
এর আগে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ বৃহস্পতিবার টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮.১ ওভারে মাত্র ১০১ রানে অল-আউট হয় আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের পেস আক্রমণের সামনে তারা মুখ থুবড়ে পড়ে। দলীয় ১২ রানেই প্রথম শিকার ধরেন হাসান মাহমুদ। অপর ওপেনার পল স্টার্লিংকেও (৭) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন এই পেসার। এরপর আর নূন্যতম প্রতিরোধ গড়তে পারেনি আইরিশরা। ইবাদত হোসেন, তাসকিন আহমেদরা এতটাই বিধ্বংসী হয়ে উঠেছিলেন যে, স্পিনারের প্রয়োজনই হয়নি। বাংলাদেশের পেস আক্রমণেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে।
৬৮ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর ৭৯ রানেই নেই ৮টি! সাকিব তো বোলিংই করেননি। নাসুম-মিরাজ করেছেন মোট ৪ ওভার। একটা সময় মনে হচ্ছিল আইরিশরা একশ রানও করতে পারবে না। তবে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করা কার্টিস ক্যাম্ফারের দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত তারা ১০১ রানে অল-আউট হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান লরকান টাকারের। এই দুজন ছাড়া আইরিশদের কেউ দুই অংক ছুঁতে পারেননি। হাসান মাহমুদ ৩২ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। যা তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং। এছাড়া তাসকিন ২৬ রানে ৩টি আর এবাদত ২৯ রানে ২ উইকেট নেন।
Learn how to shield your identity online with the help of free temp email addresses.
Information retrieval (IR) is the process of finding relevant information from large datasets, such as documents or databases. It involves searching techniques and algorithms to deliver the most relevant results for user queries. Common examples include search engines like Google and digital libraries. Effective IR is vital for quickly accessing needed information in our digital world.
test
192.168.1.1 Türkiye’deki internet sağlayıcıları için modem yönetici paneline giriş yapmak için kullanılan özel bir IP adresidir.
Kimdir merak ettiğin tarihi figürlerin hayat hikayeler ve başarıları bu sayfada sitemizi takip edin…