শেষের ভালো দিয়ে ঈদের ছুটিতে পুঁজিবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : দীর্ঘদিন পতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। দীর্ঘ দুই মাসের দরপতনে অধিকাংশ বিনিয়োগকারীদের পুঁজি ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ হারিয়েছেন। এছাড়া ফোর্স সেল পড়ে শত শত বিনিয়োগকারী নি:স্ব হয়েছেন।
তবে টানা দরপতনের পর গত কাল পুঁজিবাজারে উত্থানের দেখা মেলে। তবে সেই উত্থান টিকবে কিনা এমন সংসয় ছিল বিনিয়োগকারীদে মধ্যে। কারণ এর আগে এমন উত্থান হয়েও পরের দিনে পতনেই ফিরেছে। তবে সে সংসয় কাটিয়ে ইতিবাচক প্রবনতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার। আজও সুচকের উত্থান বলা যায়, শেষের ভালো দিয়ে কিছুটা স্বস্তি নিয়েই ঈদের ছুটিতে গেলেন বিনিয়োগকারীরা।
ঈদুল আজহার আগে শেষ কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক বেড়েছে। এর মাধ্যমে ঈদের আগে টানা দুই কার্যদিবস সূচক বাড়ল। সূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘ দুই মাসের দরপতনে অধিকাংশ বিনিয়োগকারীদের পুঁজি উধাও হয়ে গেছে। এছাড়া ফোর্স সেল পড়ে শত শত বিনিয়োগকারী নি:স্ব হয়েছেন। এ অবস্থায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে হলে ভালো মৌল ভিত্তি শেয়ারের টানা উত্থানের বিকল্প নেই।
এবার ঈদের আগে পুঁজিবাজারে কিছুটা আশার আলো দেখা গেলো। তাই, ঈদের পরেও গতিশীল পুঁজিবাজারের প্রত্যাশা করেছেন বিনিয়োগকারীসহ সংশ্লিষ্টরা।
দীর্ঘ দুই মাসের দরপতনে অধিকাংশ বিনিয়োগকারীদের পুঁজি ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ উধাও হয়ে গেছে। এছাড়া ফোর্স সেল পড়ে শত শত বিনিয়োগকারী নি:স্ব হয়েছেন। এ অবস্থায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে হলে ভালো মৌল ভিত্তি শেয়ারের টানা উত্থানের বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১১৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১০৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৮২১ পয়েন্টে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪ টির, দর কমেছে ১১৩ টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯ টির।
ডিএসইতে ৪২৩ কোটি ১৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৭২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বেশি। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৫০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার ।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে।
সিএসইতে ১৮৬ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭২ টির দর বেড়েছে, কমেছে ৮৭ টির এবং ২৭ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১১৬ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
40 pe ratio er upore share a jate short sell kora jai,emon niyom korle down market a bebsha kora jeto.