এক সপ্তাহে বাজার মূলধন কমলো ১২ হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক : পতনের ধারায় রয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। চলতি সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিনদিনই দরপতন হয়েছে। এতে মূল্যসূচকের বড় পতনের পাশাপাশি কমেছে বাজার মূলধন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে ১২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। এছাড়া প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৪৩ পয়েন্ট। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
চলতি সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬৩টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩০৬টির। এ ছাড়া ২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ফলে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৬৯ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১২ হাজার ২৯৮ কোটি।
দাম কমার তালিকায় সিংহভাগ প্রতিষ্ঠান থাকায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স চলতি সপ্তাহে কমেছে ১৪৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট। এর আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৬৪ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট। তার আগের আট সপ্তাহে সূচকটি কমে ৫০২ পয়েন্ট। আন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া ১১ সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক সব মিলিয়ে কমেছে ৭৯৯ পয়েন্ট।
প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি চলতি সপ্তাহে কমেছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক। চলতি সপ্তাহে সূচকটি কমেছে ৫১ দশমিক ২২ পয়েন্ট। গত সপ্তাহে সূচকটি কমেছে ৫৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট। তার আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৫ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৯ শতাংশ।
এ ছাড়া ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচকটি চলতি সপ্তাহে কমেছে ৩০ দশমিক ১৩ পয়েন্ট। গত সপ্তাহে কমেছে ৩১ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট। তার আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৫ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বা এক দশমিক ২৬ শতাংশ।
সবকয়টি মূল্যসূচক কমলেও চলতি সপ্তাহে লেনদেনের গতিও কিছুটা বেড়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৩৮ কোটি টাকা। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩১৮ কোটি টাকা। তার আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৬৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে লাভেলো আইসক্রিমের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অগ্নি সিস্টেমের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৬১ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এনআরবি ব্যাংক।
এ ছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, গ্রামীণফোন, ব্র্যাক ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা এবং ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ ।
আসসালামু আলাইকুম
করুনার সময় মার্কেট ওটু বাড়ানো হয়েছিল
এখন মাঝে মাঝে ফটো বাড়ানো উচিত।
বিএসইসি চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট আবেদন বিষয়টা দেখবেন।
আসসালামু আলাইকুম
করুনার সময় মার্কেট ওটু বাড়ানো হয়েছিল
এখন মাঝে মাঝে ফটো বাড়ানো উচিত।
বিএসইসি চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট আবেদন বিষয়টা দেখবেন।
[10/17, 15:11] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
শেয়ার বাজার কে আরো আধুনিক করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট ব্যাংকের সাথে যুক্ত করতে হবে।
যাতে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ সরকারি আধা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী সহজে লেনদেন করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
আমরা নিজেরা নগদ বিকাশ রকেট এর মাধ্যম এ টাকা জমা দিব।
তোলার সময় যাতে সহজে তুলতে পারি ভুতের মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
বিএসসির চেয়ারম্যানের বরাবর আবেদন শেয়ার মার্কেট কে আরো দ্রুত ডিজিটাল করেন।
এতে মানুষের আস্তা এবং বিশ্বস্ততা বাড়বে।
আল্লাহ হাফেজ।
[10/19, 10:26] Md.alamgir hossain: আসসালামু আলাইকুম
শেয়ার বাজার কে যতদিন
ডিজিটাল না করবেন ততদিন দুর্বল থাকবে
বোকারেস হাউস এর পাশাপাশি সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে অ্যাকাউন্ট যোগ করে দেন।
সারাদেশের শিক্ষিত মানুষ ব্যবসায়িক মানুষ
শেয়ার ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করতে পারবে। গোপনীয়তা আরো মজবুত করতে হবে।
মানুষের কোটি কোটি টাকার ব্যবসা
খুব তাড়াতাড়ি ডিজিটাল করা উচিত।
আমার টাকা আমি যখন খুশি তুলবো এবং যখন খুশি জমা দিব।
ডিএসসি এবং বিএসসি এর নিকট আকুল আবে বিনো কারীদের দিকে তাকিয়ে না হলেও দেশের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল করেন।
আল্লাহ তালা আপনাদের সঠিক জ্ঞান দান করেন।
আমিন
[10/21, 15:12] Md.alamgir hossain: বিসমিল্লাহিররাহমানিররাহিম,বিএসইসির নিকট আকুল আবেদন
যে সকল কোম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসবে
তাদেরকে কখনো ক্যাটাগরিতে নিবেন না।
এ এবং বি ক্যাটাগরিতে রাখবেন তা না হলে বেনুকারীদের অবস্থা খারাপ হবে।
জেড ক্যাটাগরিতে গেলে কোম্পানির লাভ।
বিনিয়োগকারীদের লস
[10/21, 17:03] Md.alamgir hossain: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
আমার মতাম,
বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে,
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেশেয়ারের পরিমাণ ৩০ কোটি এর বেশি হওয়া উচিত নয়।
এবং সরকারি কোম্পানি ৫০ কোটি শেয়ারের বেশি হওয়া
উচিত না।
তাহলে বাজার ভালো থাকবে।