নিজস্ব প্রতিবেদক: ইউনিয়ন ব্যাংকের যে সকল সম্মানিত বিনিয়োগ গ্রহীতাগণ সময়মত বিনিয়োগ পরিশোধ করতে পারেননি তাঁদেরকে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগ হিসাব নিয়মিত করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
৩৫ উত্তর “ইউনিয়ন ব্যাংকের বিনিয়োগ গ্রাহকদের সুবর্ণ সুযোগ”
লেনদেন তো চালু হচ্ছে না আগের মতো অনলাইন অফলাইন সব সেবা চালু করে দিন স্বাভাবিক লেনদেন শুরু করুন অন্তত ১০০০০০ টাকার চেক পাশ করুন, তাহলেই তো বিনিয়োগ হবে।
আপনারা যদি যাদের এফ ডি আর এবং ডি পি এস আছে তাদেরকে এখন না ভাংতে দেন শূধূ সেভিং একাওন্টের টাকা লেন দেন করেন এবং সেটা যদি মিনিমাম ৫০০০০-/ করে দেন ।। ।আমার মনে হয় মনূযের আস্থা ।
আপনারা যদি যাদের এফ ডি আর এবং ডি পি এস আছে তাদেরকে এখন না ভাংতে দেন শূধূ সেভিং একাওন্টের টাকা লেন দেন করেন এবং সেটা যদি মিনিমাম ৫০০০০-/ করে দেন ।। ।আমার মনে হয় মনূযের আস্থা ।
আমার সর্বস্ব ইউনিয়ন ব্যাংকে মরতে বসে আছি আর কত যন্ত্রনা সোজ্জ করবো মরে গেলে হয়তো কষ্ট থেকে মুক্তি পাবো বেটে বাত না জুটলে যত যাই বলেন মান সম্মান চিন্তা করেনা কেউই কাকে হারিয়ে কাকে নিয়ে আমরা গর্ব করছি সেটা সময় বলে দিচ্ছে আমি এক হতবাগা প্রবাসির বৌ
লেনদেন বন্ধ রেখে অস্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করে, ব্যবসা হয় কিভাবে। ব্যবসা করতে হলে, সকল পরিস্হিতিতে লেনদেন চালু রাখতে হবে। জনগণের আস্হা অর্জনের ব্যবস্হা না করে টাকা আটকে রেখে, জনগণকে হয়রানি করা, এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। আমরা আদিম কালে বসবাস করছি, জনগন মূর্খ, নীলকর চাষী, অবাক করার মতো কাজ করছেন। আপনারা ইসলাম মানেন, ইসলাম এর নামে ব্যবসা করেন। ইসলামিক ব্যবসার পলিসি, যদি এটা হয়, তবে অতীতের বাংলায় ব্রিটিশ শাসন, আর বর্তমানে ইউনিয়ন ব্যাংক এর ব্যবসায়িক পলিসি একই। ইসলামি শরীয়াভিত্তিক, মুদারাবা হিসাব এসব বলে আপনারা আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে ছোট করছেন। চিন্তাশীল, ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ এই বিষয়টির প্রতি মনোযোগ দেয়াটা নৈতিক দায়িত্ব। রিলিফ নেয়ার মতো ব্যাংকের দরজায় ব্যাংক খোলার আগেই লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ৫০০০ টাকার জন্য। ১০০০০০০ থাকলেও যা দিবে ২০০০০০০ থাকলেও তাই দিবে। জোর যার মুল্লুক তার এই নীতি ভাঙা দরকার তাড়াতাড়ি।
ব্যাংকিং ব্যবসা ধ্বংসের জন্য গভর্নরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিৎ। লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের সঞ্চিত অর্থকে হুমকির মুখে ফেলে তিনি চরম আত্মতুষ্টিতে ভুগেছেন! Brac Bank ও bKash কে জাতে তুলতে গিয়ে তিনি অন্যান্য ব্যাংকগুলোকে ঝুঁকিতে ফেলেছেন। এই অপকর্মের জন্য সাধারণ আমানতকারীরা তাকে কখনোই ক্ষমা করবেন না।
আমার এলাকায় প্রথম বেসরকারি ব্যাংক হওয়ার কারণে সবাই ইউনিয়ন ব্যাংকে লেনদেন করে, এফডিআর করে, ডিপিএস করে। কারণ সোনালী ব্যাংক এর সেবা নিয়ে মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। এখন সবাই হা হুতাশ করছে। ম্যানেজার এলাকার ছেলে হওয়ার কারণে সবাই কিছু করতেও পারতেছে না।
লেনদেন তো চালু হচ্ছে না আগের মতো অনলাইন অফলাইন সব সেবা চালু করে দিন স্বাভাবিক লেনদেন শুরু করুন অন্তত ১০০০০০ টাকার চেক পাশ করুন, তাহলেই তো বিনিয়োগ হবে।
লেনদেন তো চালু হচ্ছে না আগের মতো অনলাইন অফলাইন সব সেবা চালু করে দিন স্বাভাবিক লেনদেন শুরু করুন অন্তত ১০০০০০ টাকার চেক পাশ করুন, তাহলেই তো বিনিয়োগ হবে।
আরে ভাই কমপক্ষে ২৫ হাজার টাকার চেকইতো পাশ করেনা
সকল গ্রাহকের টাকা ফেরৎ দেওয়ার আস্হা ফিরিয়ে আনবেন। এক এস আলমের জন্য হাাজারও গ্রাহক কষ্ট পাবে,, সেটা সঠিক নয়।পরিবেশ বান্ধব অবস্হা ফিরিয়ে আনতে হবে।
Hmmm
বাংলাদেশ ব্যাংক এর গর্ভনর সাহেব কে বলুন যে ভাবে ঘোষণা দিয়ে আন্ত ব্যাংক লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছিল, ঠিক একই ভাবে ঘোষনা দিয়ে সব আবার চালু করে দিতে।
এই ব্যাংক আর মুলধারায় আসতে পারবে না
কি মতামত দিবোভাই,গত১৯/১০/২০২৪ থেকে এ পর্যন্ত ৫০০০০/ টাকা উত্তোলন করতে পারিনাই।রোগী হাসপাতালে,প্রমান দেখানোর পর ও মন গলেনি।
আপনার মত আমিও গত২৪/০৯/২০২৪ থেকে ২৮/১০/২০২৪ পর্যন্ত চিকিতসার জন্য ৫০০০০/ টাকা তোলতে পারিনাই।
আমানত কারিরা ব্যাংকে আগুন দেওয়া ছাড়া আর বিকল্প নেই।
Try to save depositor, then bank will be saved
আপনারা যদি যাদের এফ ডি আর এবং ডি পি এস আছে তাদেরকে এখন না ভাংতে দেন শূধূ সেভিং একাওন্টের টাকা লেন দেন করেন এবং সেটা যদি মিনিমাম ৫০০০০-/ করে দেন ।। ।আমার মনে হয় মনূযের আস্থা ।
আপনারা যদি যাদের এফ ডি আর এবং ডি পি এস আছে তাদেরকে এখন না ভাংতে দেন শূধূ সেভিং একাওন্টের টাকা লেন দেন করেন এবং সেটা যদি মিনিমাম ৫০০০০-/ করে দেন ।। ।আমার মনে হয় মনূযের আস্থা ।
50000 taka union Kon shakhai dai
আমার সর্বস্ব ইউনিয়ন ব্যাংকে মরতে বসে আছি আর কত যন্ত্রনা সোজ্জ করবো মরে গেলে হয়তো কষ্ট থেকে মুক্তি পাবো বেটে বাত না জুটলে যত যাই বলেন মান সম্মান চিন্তা করেনা কেউই কাকে হারিয়ে কাকে নিয়ে আমরা গর্ব করছি সেটা সময় বলে দিচ্ছে আমি এক হতবাগা প্রবাসির বৌ
হজের জমানো টাকাও ফেরত দেওয়া হচ্ছে না।
প্রতিটা শাখা-উপশাখার কর্মচারীদের কে ধরে ধরে পিটালে সব আসে যাবে।এখন পিটানো ছাড়া আর কোন ধৈর্য দেখতেছি না ওদেরকে।
অবিলম্বে ব্যর্থ অযোগ্য অদক্ষ গভর্নরের পদত্যাগ করতে হবে
একদিনে হবে না আস্তে হচ্ছে, গিয়ে দেখেন
ইউনিয়ন ব্যাংকে সুবন সু্যোগ। যারা এই কথা বলে তারা কারা। ব্যাংকার হলে বুঝার আছে। লুটেরাদের দোসরদের মানায় এইসব।।
ঋণ তো ১৫০ কোটি টাকা পাইলে তা ও মানুষের টাকা দিতে পারেন না আবার আসছেন বিনিয়োগ বাড়াতে,, আগে আন্ত ব্যাংকিং লেনদেন বৃদ্ধি করেন তবেই গৃরাহকের আস্থা বাড়বে
১৪/১০/২৪ থেকে ২৯/১০/২৪ কোন প্রকার লেনদেন করতে পারি না
২০০০ টাকা তুলতে পারিনি কি বলব কোন দিন দিবে তা বলতে পারে না
টাকা পাব টাকা দেন।
সাধারণ মানুষের কথা ভাবতে হবে
প্রতিদিনের ডিপোজিট গুলো যায় কোথায়,,,
আমি অনেক দিন গুরছি টাকা তুলতে পারিনি
আপ্নারা গ্রাহকের taka গুলু আস্তে আস্তে পরিশদ করুন।
গ্রাহকের আস্থা এতে বারবে।
সিলেট ইসলামপুর, মেজরটিলা ব্রাঞ্চের কোন গ্রাহক উত্তেজিত হলে টাকা দেয় , নতুবা টাকা দেয়না । এসব যন্ত্রণা আর কতকাল সহ্য করা হবে ?
লেনদেন বন্ধ রেখে অস্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করে, ব্যবসা হয় কিভাবে। ব্যবসা করতে হলে, সকল পরিস্হিতিতে লেনদেন চালু রাখতে হবে। জনগণের আস্হা অর্জনের ব্যবস্হা না করে টাকা আটকে রেখে, জনগণকে হয়রানি করা, এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। আমরা আদিম কালে বসবাস করছি, জনগন মূর্খ, নীলকর চাষী, অবাক করার মতো কাজ করছেন। আপনারা ইসলাম মানেন, ইসলাম এর নামে ব্যবসা করেন। ইসলামিক ব্যবসার পলিসি, যদি এটা হয়, তবে অতীতের বাংলায় ব্রিটিশ শাসন, আর বর্তমানে ইউনিয়ন ব্যাংক এর ব্যবসায়িক পলিসি একই। ইসলামি শরীয়াভিত্তিক, মুদারাবা হিসাব এসব বলে আপনারা আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে ছোট করছেন। চিন্তাশীল, ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ এই বিষয়টির প্রতি মনোযোগ দেয়াটা নৈতিক দায়িত্ব। রিলিফ নেয়ার মতো ব্যাংকের দরজায় ব্যাংক খোলার আগেই লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ৫০০০ টাকার জন্য। ১০০০০০০ থাকলেও যা দিবে ২০০০০০০ থাকলেও তাই দিবে। জোর যার মুল্লুক তার এই নীতি ভাঙা দরকার তাড়াতাড়ি।
ব্যাংকিং ব্যবসা ধ্বংসের জন্য গভর্নরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিৎ। লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের সঞ্চিত অর্থকে হুমকির মুখে ফেলে তিনি চরম আত্মতুষ্টিতে ভুগেছেন! Brac Bank ও bKash কে জাতে তুলতে গিয়ে তিনি অন্যান্য ব্যাংকগুলোকে ঝুঁকিতে ফেলেছেন। এই অপকর্মের জন্য সাধারণ আমানতকারীরা তাকে কখনোই ক্ষমা করবেন না।
গভর্নর যদি মনে করেন, ব্যাংকিং ব্যবস্থার আগের অবস্থা ফিরিয়ে আনতে পারেন। ব্যাংক ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে নিয়ে গেছে
আমার এলাকায় প্রথম বেসরকারি ব্যাংক হওয়ার কারণে সবাই ইউনিয়ন ব্যাংকে লেনদেন করে, এফডিআর করে, ডিপিএস করে। কারণ সোনালী ব্যাংক এর সেবা নিয়ে মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। এখন সবাই হা হুতাশ করছে। ম্যানেজার এলাকার ছেলে হওয়ার কারণে সবাই কিছু করতেও পারতেছে না।
লেনদেন তো চালু হচ্ছে না আগের মতো অনলাইন অফলাইন সব সেবা চালু করে দিন স্বাভাবিক লেনদেন শুরু করুন অন্তত ১০০০০০ টাকার চেক পাশ করুন, তাহলেই তো বিনিয়োগ হবে।
দৈনিক ১ হাজার টাকাও দিতে পারতেছেনা,টাকাগুলো পাবো কিনা সেটাই সন্দেহ,
অন্তত সেভিং টা সচ্চল রাখার বেশি দরকার
চাউল ডাউল এর যে দাম তার মধ্যে ঘর ভাড়া টাকা কোথায় থেকে দেবো ব্যাংক টাকা না দিলে?