বিনিয়োগকারীদের পুঁজি ফিরেছে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগের সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় বিদায়ী সপ্তাহেও (০৩-০৭ নভেম্বর) পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি ফিরেছে। দুই সপ্তাহে প্রধান পুঁজিবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূলধন বেড়েছে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার।
আগের সপ্তাহে (২৭-৩১ অক্টোবর) ডিএসইর মূলধন বেড়েছিল ৮ হাজার ৪৬৩ কোটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ১.২৯ শতাংশ।
আর বিদায়ী সপ্তাহে (০৩-০৭ নভেম্বর) মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৪৭৭ কোটি ৮৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ০.৯৭ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে মূলধন বৃদ্ধির পাশাপাশি সূচক ও লেনদেন বেড়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।
সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৬.৯৩ পয়েন্ট বা ২.২৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩১৬.৩৩ পয়েন্টে।
অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ৪৩.০১ পয়েন্ট বা ৩.৭৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১৮৭.৯১ পয়েন্টে।
ডিএসই-৩০ সূচক ৩৯.৪৯ পয়েন্ট বা ২.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৬৫.৫৪ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসএমইএক্স সূচক ৪২.৭১ পয়েন্ট বা ৪.১৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৫.৩৪ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫৪টি, কমেছে ১১১টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি প্রতিষ্ঠানের।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে ১১৪ কোটি ৭২ লাখ ২০ হাজার শেয়ার ৯ লাখ ৫৬ হাজার লেনদেন হয়েছে। টাকার অংকে যার বাজার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯ কোটি ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৮৩ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এতে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৯৪৫ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ৪৫.৪০ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৬৫ হাজার ৩৩২ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
আর সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০৯ কোটি ৯৭ লাখ ১০ হাজার টাকায়।
এতে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৪৭৭ কোটি ৮৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ০.৯৭ শতাংশ।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪০৯.৫৯ পয়েন্ট বা ২.৮৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৮৫১.৬০ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪৮টির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টির।
সপ্তাহটিতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫৯ হাজার ১২০ টাকার। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৯ কোটি ৩৯ লাখ ১০ হাজার ৮৫৬ টাকার।
এতে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫ কোটি ৫০ লাখ ৪৮ হাজার ২৬৩ টাকা বা ১৮.৭২ শতাংশ।
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.