তৃতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে যেসব ব্যাংকের
নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রকাশ করা হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের ৩৬টি ব্যাংকের মধ্যে ৩৫টি আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে ১৮টি ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। এছাড়া ৭টি ব্যাংকের লোকসান হয়েছে আর একটি ব্যাংকের ইপিএস অপরিবর্তিত রয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
যেসব কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে সেগুলো হলো : ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, সাউথবাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং উত্তরা ব্যাংক।
ব্র্যাক ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।
সিটি ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৯১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৭ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক : , তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৭ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৮ পয়সা।
মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৪ পয়সা।
ন্যাশনাল ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৭ পয়সা।
এনআরবিসি ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০৮১ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৮৫ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা।
সাউথবাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৯ পয়সা।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৬ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫১ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক : তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯১ পয়সা।
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.