উত্থান পতনের বেড়াজালে শেয়ারবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে একদিন উত্থান হলে পরের দিন আবারও পতন দেখা দেয়। আর এই ধারা থেকে কোনভাবেই বের হতে পারছে না দেশের শেয়ারবাজার। যার কারণে উত্থান আর পতনের বেড়াজালে আটকে আছে শেয়ারবাজার।
আগেরদিন সোমবার শেয়ারবাজারে বড় উত্থানে ছিল। ওইদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছিল ৬৭ পয়েন্টের বেশি।
আজ মঙ্গলবার আগেরদিনের ধারাবাহিকতায় চাঙ্গা প্রবণতায় উভয় বাজারে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের ১০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর সূচক প্রায় ৪০ পয়েন্ট বাড়তে দেখা যায়।
কিন্তু বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তোলার চাপে চাঙ্গাভাব থেমে যায়। বেলা ১১ টা ১০ মিনিটের মাথায় সূচক কমে প্রায় আগের দিনের কাছাকাছি নেমে যায়।
তারপর ১১টা ৩৫ মিনিটের দিকে সূচক আবারও উত্থানে ফেরে। এ সময়ে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হয়।
তারপর থেকে ধারাবাহিক পতনে থাকে উভয় শেয়ারবাজার। শেষ বেলায় সূচকের পতন স্থির হয় ৩৫ পয়েন্টে। এ সময়ে বাই প্রেসারের চেয়ে সেল প্রেসার বেশি দেখা যায়।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার বাজার বড় পতনে ছিল। ওইদিন যারা শেয়ার কিনেছিলেন, তারা আজ বড় মুনাফা পেয়েছেন। তারা মুনাফা তুলেছেন বিধায় বাই প্রেসারের চেয়ে সেল প্রেসার বেশি থাকে। যার ফলে উত্থানের বাজারে পতন অনিবার্য হয়ে দেখা দেয়।
তাঁরা বলছেন, আগামীকাল বাজারে সেল প্রেসারের চেয়ে বাই প্রেসার বেশি দেখা যেতে পারে। কারণ যারা আজ যারা সেল করেছেন, আগামীকাল তাদের সেল হয়তো থাকবে না। বরং আগামীকাল তারা বাই মুডেও ফিরতে পারেন। যার ফলে আগামীকাল বাজার উত্থান প্রবণতায় টার্ন নেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
মঙ্গলবারের বাজার পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৩৫.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৯৮ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ‘ডিএসইএস’ ১২.২৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৮৩ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৭.৪৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৫৭৭ কোটি ৬৬ লাখ ০৭ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৭৬ কোটি ৫৬ লাখ ৭৬ হজার টাকার।
ডিএসইতে আজ মোট ৪০০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে দর বেড়েছে ১৩৬টির, কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি প্রতিষ্ঠানের।
একদিন সূচক বাড়লেই বেশি কথা বলে যারা
তারা কোথায় ??
হয় মার্কেট ঠিক করো নতুবা নির্বাচন চাই।
৩ মাস পার হওয়ার পরেও এমন কিছু দেখতে পারতেছি না
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.
গভর্নর এর অতি কথা বলা বন্ধ করতে হবে। ব্যাংক লুট হয়েছে ঠিকই কিন্তু অতীতে টাকা তুলতে গিয়ে কেউ ফিরে আসে নাই। ব্যাংক ব্যবস্থা য় কলমানি একটা প্রচলিত পদ্ধতি। গভর্নর এর হস্তক্ষেপ এর কারণে সেটা বন্ধ হয়ে যায়। তৃতীয় প্রান্তিকে একারণে অনেক ব্যাঙ্ক লস করে। এ গ্রুপের বেশ কয়েক টা ব্যাঙ্ক হয়তো লভ্যাংশ দিতে পারবে না। তখন এগুলো জেড গ্রুপে চলে যাবে।। এস আলমের নামে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। সেকি সব টাকা দেশে র বাইরে নিয়ে গেছে? তার মোট রৃন ১২১০০০ কোটি টাকা। দেশের ভিতরে যে সম্পদ আছে তার বর্তমান মূল্য ১৫০,০০০ কোটি টাকা। জমি এবং অন্যান্য মেশিনারির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবস্থা। কিছু সম্পদ দ্রুত বিক্রি করে ব্যাংক গুলো কে দিলে তারল্য সংকট মিটে যায়। তা না করে গভর্নর বাহবা নেয়ার জন্য এবং সেখ হাসিনাকে ডাউন করার জন্য মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাকে আইনের আওতায় আনা উচিত।
এই খানকির পোলারা যে বলে লভ্যাংশ তোলার চাপ ৭০ টাকা শেয়ার হয়েছে সাত টাকা তোর কোন বাপের লভ্যাংশ তুল্যাছে খানকির পোলারা,
তোরা পারলে একবারে শেয়ারবাজার টা বন্ধ করে দে তবে একটা শান্তি পাবো যে এটা বন্ধ আছে,
আরেক খানকির পোলা পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স লভ্যাংশ দেওয়ার তারিখ ছিল ৩০ অক্টোবর আজ হলো ১২ই নভেম্বর খানকি পোলারা কিছুই করলো না