নিজস্ব প্রতিবেদক: ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শ ও সহায়তায়, আমানতকারী এবং বিনিয়োগ অংশীদারদের সহযোগিতায় চলমান তারল্য সমস্যা সফলভাবে ব্যবস্থাপনা করছে। এর ফলে সর্বস্তরের জনগণের আস্থা ইউনিয়ন ব্যাংকের প্রতি পরিলক্ষিত হচ্ছে।
২ উত্তর “ইউনিয়ন ব্যাংকের চলমান তারল্য সমস্যার সফল ব্যবস্থাপনা”
গ্রাহক অনেক কষ্ট ও ত্যাগতিক্ষিকা উপেক্ষা করে কষ্টার্জিত টাকা তিলতিল করে জমিয়ে রেখেছেন ভবিষ্যৎ এর আশায় | তাই আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এর রহমতে ব্যাংক স্বাভাবিক গতি ফিরে পাবে ইনশাআল্লাহ |
আমরা বিশ্বাস করি এ ব্যাংকটি এই সংকটময় মুহূর্ত ধীরতার সাথে মোকাবিলা করে সাফল্যের চুড়ায় একদিন পৌছাবে, ইনশাআল্লাহ। আমাদের উচিৎ এ মুহূর্তে একটু ধৈর্য্য ধারণ করা।
লুটপাট করা টাকা ফেরত আনতে হবে
লুটপাট করা টাকা ফেরত আনতে হবে
সমস্যা সমাধান হবে ইনশাল্লাহ, তবে সময় লাগবে।
Astha ase
ইউনিয়ন ব্যাংকের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী কে আল্লাহ তাআলা তাদের বিচার করুক
ব্যাংকের এই পরিস্থিতির জন্য যারা দায়ী তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক এবং পাছার করা টাকা ফেরত আ
ফেরত আনার ব্যবস্থা করা হোক।
এত কিছু বুঝিনা টাকা পেলেই খুশি। টাকা দেন।
এই ব্যাংকগুলো আর কোন দিনই মোলধারায় আসতে পারবে না।
এসব বাটপারি পোষ্ট বন্ধ করুন,ইউনিয়ন ব্যাংক এখনো ৫০০০ টাকাও দিতে পারে না
যদি আগের সাভাবিক নিয়মে সাধারণ গ্রহকগণ লেনদেন করতে পারেন। যতই ইচ্ছা জমা করবেন, যতই ইচ্ছে তুলতে পারেন। তাহলে ব্যাংক ঘুরে দাড়াতে পারে। বিঘ্নিত হওয়া মানসম্মান ফিরে আসবে।
যদি আগের সাভাবিক নিয়মে সাধারণ গ্রহকগণ লেনদেন করতে পারেন। যতই ইচ্ছা জমা করবেন, যতই ইচ্ছে তুলতে পারেন। তাহলে ব্যাংক ঘুরে দাড়াতে পারে। বিঘ্নিত হওয়া মানসম্মান ফিরে আসবে।
আমানতকারীদের ধৈর্য্য ধারণ করার ক্ষমতা সর্বশেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। অনতিবিলম্বে তাদের টাকা উত্তোলনের সীমারেখা উঠিয়ে দেওয়া উচিত হবে। মনে রাখতে হবে তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলো বন্ধ হলে কিন্তু সব ব্যাংকের প্রতি মানুষের আস্থা ওঠে যাবে। তখন সমস্যা আরও বেড়ে যাবে।
আর কখনোই মনে হচ্ছে স্বাভাবিক হবে না প্রতি সপ্তায় পাঁচ হাজার করে টাকা দেয় না আমাকে ইউনিয়ন ব্যাংক account করে মনে হয় বড় একটা ভুল করেছি এই ভুলের কোন ক্ষমা নাই আমার খুব প্রয়োজন এর টাকা কিন্তু এখনো টাকা তুলতে পারতাছি না অনেক ঘোরাঘুরি করে কিছু টাকা দিচ্ছে এখন পতি সপ্তাহে বলছে পাঁচ হাজার করে নিয়ে যাবে তাও কত নানান কাহিনী ভাবছিলাম শরীয়ত ভিত্তিক ব্যাংক খুবই ভালো হবে সেই জন্য আমার জীবনে সাত বছরের সঞ্চয় রাখছিলাম এখন কোন টাকায় তুলতে পারতাছি না প্রতি সপ্তাহে পাঁচ হাজার করে দিবে বলছে ওদের অনলাইন ব্যাংকিং সব বন্ধ ৩০০০ করে দুইটা কেয়ারিং ঠিক জমা দিছিলাম ডাচ বাংলা ব্যাংক এ ফেরত দিয়েছে দিতে পারে নাই
আমার কষ্টের উপার্জনের টাকা ইউনিয়ন ব্যাংক কর্তৃপক্ষদের আমি বলব দয়া করে আমার টাকাটি ফেরত দিবেন
গল্প
সময় লাগবে স্বাভাবিক হতে।
বাংলাদেশ ব্যাংক যদি তারল্য সংকটৈ থাকা ব্যাংক সমূহকে সত্তর স্বাভাবিক লেনদেন করার মত অবস্থায় ফিরিয়ে না আনে তবে অন্যান্য লাভজনক ব্যাংকের প্রতিও আস্থা রাখতে সন্দিহান হবে। কেননা, কোন এক সময় যে ঐসকল ব্যাংকের অবস্থা খারাপ হবে না, তা ত নিশ্চিত বলা যায় না। তাই, আমানতকারীদের ভোগান্তি নিরসনে ও ব্যাংকের প্রতি সর্বসাধারণের আস্থা অবিচল রাখতে তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংক সমূহকে সবল বা সচল করা জনস্বার্থে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব।
সরকার পরিবর্তন না হলে তারল্য সংকটে পরা ব্যাংকসমূহ বর্তমানে কেমন হতো?
ইউনিয়ন ব্যাংক এখন পর্যন্ত শেয়ার হোল্ডারদের এজিএম ডেট দেয় না আমাদের ডেভিডন্টের টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের অজুহাত দিয়ে পাবলিকের মুনাফা দিচ্ছে না
আমার আমানতের টাকা ফেরত দিতে হবে ১০০% । এস আলমের সম্পদ বিক্রয় করে আমাদের টাকা দিতে হবে।