লভ্যাংশ -মুনাফায় সর্বোচ্চ রেকর্ড রাষ্ট্রায়াত্ব ৩ অয়েল কোম্পানির
নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়াত্ব চার অয়েল কোম্পানির মধ্যে এ পর্যন্ত তিনটি কোম্পানি ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে ২টি কোম্পানি রেকর্ড সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ও মুনাফা ঘোষণা করেছে।
লভ্যাংশ ঘোষণা করা তিন কোম্পানি হলো-পদ্মা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা অয়েল ও মেঘনা পেট্রোলিয়াম রেকর্ড সর্বোচ্চ লভ্যাংশ -মুনাফা ঘোষণা করেছে। কোম্পানিগুলো আগের বছরও রেকর্ড লভ্যাংশ ও মুনাফা দিখিয়েছিল। এবার সেই রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছে।
বাকি যমুনা অয়েল সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য এখনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। তবে কোম্পানিটি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৩ থেকে মার্চ’২৪) রেকর্ড সর্বোচ্চ মুনাফায় রয়েছে। আশা করা যায়, এটিও এবছর রেকর্ড সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ও মুনাফার দেখাতে পারবে।
পদ্মা অয়েল
৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য পদ্মা অয়েল ১৪০ শতাংশ ক্যাশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১৪০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।
সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ৩৫ টাকা ৫৮ পয়সা।
৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩১ টাকা ৫৬ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ২০৩ টাকা ৪৬ পয়সা।
আগামী ১১ জানুয়ারি কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ ডিসেম্বর।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম
৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য মেঘনা পেট্রোলিয়াম ১৭০ শতাংশ ক্যাশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১৬০ শতাংশ ক্যাশ লভ্যাংশ দিয়েছিল।
সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫০ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ৪০ টকাক ৮৬ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩৪ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ২০০ টাকা ১ পয়সা।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর।
ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট
৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট ৯০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ । আগের বছর কোম্পানিটি ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। যার মধ্যে ছিল ৬০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ।
সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ টাকা ৮২ পয়সা। আগের অর্থবছরে ইপিএস ছিল ১৯ টাকা ৮১ পয়সা (রিস্টেটেড)।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ হয়েছে (এনএভিপিএস) ১৯০ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ১৮৮ টাকা ৬৩ পয়সা।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ ডিসেম্বর।
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.
লাভের কমপক্ষে ৫০% ডিভিডেন্ড দেয়া উচিৎ।
২০০ টাকা দিয়ে শেয়ার কিনে ১৭ টাকা ডিভিডেন্ড পাইলে ১০% এর চেয়েও কম মুনাফা হয়। এটা কস্ট ইফেক্টিভ হলো না!
উচ্চ ইপিএস ঘোষণা করে মুনাফা র ৫০% ও দেয়া না হলে এটা প্রতারণা ছাড়া আর কিছু নয়।
উচ্চ ইপিএস ঘোষণা করে মুনাফা র ৫০% ও দেয়া না হলে এটা প্রতারণা ছাড়া আর কিছু নয়।