দেশের বাজারে এসেছে স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক ও ইয়ার বাডস
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের বাজারে নতুন পাওয়ার ব্যাংক এবং ইয়ার বাডস নিয়ে এলো ভেনশন। নতুন মডেলের এই পাওয়ার ব্যাংক এ স্মার্ট ডিসপ্লে এবং ইয়ার বাডস এ ইন্টেলিজেন্ট এলইডি ডিসপ্লে সুবিধা রয়েছে।
ভেনশন এফএইছএলবি০: ২২.৫ ওয়াট এর পিডি আউটপুট ১০০০০ মিলি এম্পিআর ব্যাটারি সাপোর্ট নিয়ে এসেছে এই পাওয়ার ব্যাংকটি। এটি একটি স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক। পোর্ট হিসেবে আছে ইউএসবি, টাইপ সি, মাইক্রো ইউএসবি। পাওয়ার ব্যাংকটি দিয়ে যেকোনো ডিভাইস নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে চার্জ দেওয়া যাবে।
ভেনশন এফএইছকেবি০: এতে আছে ম্যাক্স ২২.৫ ওয়াট আউটপুট সাথে ব্যাটারি আছে ২০০০০ মিলি এম্পিআর। ইউএসবি, টাইপ সি, মাইক্রো ইউএসবি পোর্টের সাথে রয়েছে স্মার্ট ডিসপ্লে। যেকোনো ডিভাইস নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে চার্জ দেওয়া এই প্রোডাক্টে রয়েছে ১ বছরের ওয়ারেন্টি সুবিধা। পাওয়ার ব্যাংক টি এয়ারলাইন ফ্রেন্ডলি এবং এতে বিল্ট ইন প্রটেকশন সুবিধা দেওয়া আছে।
ভেনশন এনবিএমএন০: এটি একটি ইয়ার বাডস। ২৪ ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাকআপ, আইপিএক্স৪ ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স এবং সাথে এতে ব্লুটুথ ভার্সন ৫.৩। এর ইন্টেলিজেন্ট এলইডি ডিসপ্লে চার্জিং এর সব তথ্য প্রদান করবে। টাইপ সি চার্জিং পোর্টের এই বাডস এর কেসে ৩২০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি রয়েছে।
ভেনশন এনবিআইবি০ ই০৪: ইনভাইরোমেন্টাল নয়েস কেন্সেলেশন, ব্লুটুথ ভার্সন ৫.৩, আইপিএক্স৫ রেটিং এই বাডসটিকে লো বাজেটে আলাদা করে তুলেছে। চার্জিং কেসে রয়েছে ৩০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি। টাইপ সি পোর্ট সুবিধা থাকা এই বাডস এ ইয়ার টিপস ও থাকছে। সাথে আছে ১ বছরের ওয়ারেন্টি সুবিধা।
ভেনশন এনবিকেবি০ ই০৬: খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যাবে ইয়ার বাডস টি। ২২ ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাকআপ এর সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ভার্সন ৫.৩। আইপিএক্স৪ ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স এর সাথে ২৩০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি আছে বাডসটির কেসে যা দিয়ে সিঙ্গেল চার্জে ৬ ঘণ্টা সহ মোট ১৬ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।
প্রোডাক্ট গুলি পাওয়া যাবে গ্লোবাল ব্রান্ড পিএলসি’র ওয়েবসাইট , সকল ব্রাঞ্চ এবং অনুমোদিত ডিলার হাউসে।
ইফাদ অটোর বোনাস ০১% ডিক্লেয়ার করেছে ১৭ ই অক্টোবর।
এবং রেকর্ড ডেট ছিল ১৮ই নভেম্বর।
কিন্তু আমাদের বিএসসি চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য ও কর্মকর্তারা এখনো বোনাসের সম্মতি দেননি।
কিন্তু কেন??
তারা কি এখনও সময় পাননি??
এক মাস হলেও তারা কেন দেরি করলো??
এতে ক্ষতি কার বিনিয়োগকারীদের হচ্ছে।
অনুমতি দেন বা না দেন এক সপ্তার মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত সর্বোচ্চ।