নামমাত্র উত্থান, হতাশা কাটছেই না বিনিয়োগকারীদের
নিজস্ব প্রতিবেদক : টানা তিন কর্মদিবস পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। তিন দিনের পতনে শেয়ারবাজার থেকে সূচক কমেছে ১১৩ পয়েন্ট। আর বুধবার (২০ নভেম্বর) নামমাত্র উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এই নামমাত্র উত্থানে সূচক বেড়েছে মাত্র দুই পয়েন্ট। অর্থাৎ তিনদিনে যে পরিমাণ সূচক কমেছে তার মাত্র ১.৮০ শতাংশ সূচক ফিরেছে শেয়ারবাজারে। এতে স্বস্তির পরিবর্তে অস্বস্তিতেই রয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
বুধবার সূচকে উত্থানে শুরু হয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। মাত্র ১৫ মিনিটের মাথায় সূচকের পতন শুরু হয়। এরপর আবার ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে সূচক উত্থানে ফিরে আসে। কিছুক্ষণ পর আবার পতনে নেমে যায় সূচক তবে ১২ টা ৪৪ মিনিটের দিকে সূচক আবার উত্থানে ফিরে আসে এরপর উত্থানে লেনদেন হলেও শেষ পর্যন্ত নামমাত্র উত্থান হয় শেয়ারবাজারে।
এদিন সূচক সামান্য বাড়লেও লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। আর টাকার পরিমাণ নেমেছে ৪ শত কোটি টাকার নিচে।
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নানান উদ্যোগের পরও শেয়ারবাজার তার নিজস্ব গতিতে চলতে পারছে না। কি কারণে বাজারের এমন পরিস্থিতি সবার আগে এই কারণ খুঁজে বের করতে হবে। বাজারকে তার নিজস্ব গতিতে ফিরাতে সবার আগে পতনের কারণ খুঁজে বের করতে হবে। তবেই বজার স্থিতিশীলতার দিকে ফিরবে।
বুধবারের বাজার পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২.৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে‘ডিএসইএস’ ৮.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৬২ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৮.২৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৩৯৩ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫১৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। আজ লেনদেন কমেছে ১২১ কোটি ৭৮ লাখ টাকার বা ২৪ শতাংশ।
ডিএসইতে লেনদেন আজ হওয়া ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১১৩টির বা ২৯.৮১ শতাংশের, কমেছে ১৮৩টির বা ৪৮.২৮ শতাংশের এবং দর পরিবর্তন হয়নি ৮৩টির বা ২১.৯০ শতাংশের।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে আজ ৬ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ১০১টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৩৭টির।
এদিন সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁডিয়েছে ১৪ হাজার ৬৭২ পয়েন্টে।
ইফাদ অটোর বোনাস ০১% ডিক্লেয়ার করেছে ১৭ ই অক্টোবর।
এবং রেকর্ড ডেট ছিল ১৮ই নভেম্বর।
কিন্তু আমাদের বিএসসি চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য ও কর্মকর্তারা এখনো বোনাসের সম্মতি দেননি।
কিন্তু কেন??
তারা কি এখনও সময় পাননি??
এক মাস হলেও তারা কেন দেরি করলো??
এতে ক্ষতি কার বিনিয়োগকারীদের হচ্ছে।
অনুমতি দেন বা না দেন এক সপ্তার মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত সর্বোচ্চ।
Stock Derivatives মার্কেট চালু করা হোক। ডেরিভেটিভস মার্কেটে তথা Futures Market এ ট্রেডিং ফি কম হয় বলে সেখানে বড় ট্রেডার্স/liquidity বেশি থাকে। বড় ট্রেডগুলো সেখানে হলে Spot মার্কেটে প্রাইস ফ্লাকচুয়েশনের প্রভাবটা তুলনামূলক কম পড়বে। একই সাথে মার্কেট down এ পড়তে থাকলে বিনিয়োগকারীরা short selling এর মাধ্যমে নিজের পোর্টফোলিও-কে hedge করার সুযোগ পাবে।free flot er 10% jate short sell kora jai emon niyom korle,jara technical analysis a expert tara down market a bebsha korar opportunity pabe,pakistan a free flot er 3% short sell korer niyom ase,news koren.