আজ: বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫ইং, ২৫শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, শনিবার |

kidarkar

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা অব্যাহত, নিহত ছাড়াল ৪৪ হাজার ৬০০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে বৃহস্পতিবার ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় নিহত হয়েছেন মোট ৩২ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৯৫ জন। শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবারের পর গাজায় গত ১৪ মাসে ইসরায়েলি অভিযানের জেরে নিহত ও আহতের মোট সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৪৪ হাজার ৬১২ জনে এবং ১ লাখ ৫ হাজার ৮৩৪ জনে। বস্তুত এই দিনই গাজায় মোট মৃতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ৬ শ’র ফলক অতিক্রম করল।

“তবে নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি”, উল্লেখ করা হয়েছে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে।

২০২৩ সালে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।

জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সিইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে বৃহস্পতিবার ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় নিহত হয়েছেন মোট ৩২ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৯৫ জন। শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবারের পর গাজায় গত ১৪ মাসে ইসরায়েলি অভিযানের জেরে নিহত ও আহতের মোট সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৪৪ হাজার ৬১২ জনে এবং ১ লাখ ৫ হাজার ৮৩৪ জনে। বস্তুত এই দিনই গাজায় মোট মৃতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ৬ শ’র ফলক অতিক্রম করল।

“তবে নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি”, উল্লেখ করা হয়েছে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে।

২০২৩ সালে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।

জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.