কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে ৬ ব্যাংক, ৫ ব্যাংক এখনও সহায়তা চাইছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে দেশের ১১টি সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকের মধ্যে ৬টি ব্যাংক ইতোমধ্যে সফলভাবে পুনরুদ্ধারের পথে এগিয়েছে। গত ছয় মাসে, ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি), আইএফআইসি ব্যাংক এবং আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক তাদের আমানত সংগ্রহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি সাধন করতে সক্ষম হয়েছে এবং গ্রাহকদের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, গভর্নর আহসান এচ মনসুরের নেতৃত্বে ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে এবং ৩০ হাজার কোটি টাকার তারল্য সহায়তা প্রদান করে তাদের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু করে।
তবে, ৫টি ব্যাংক এখনও সংকটের মধ্যে রয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। এই ব্যাংকগুলো হলো বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক এবং এস আলম গ্রুপের পূর্বতন নিয়ন্ত্রণাধীন অন্যান্য ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলো এখনও প্রতিদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চাইছে, কারণ তাদের আর্থিক অবস্থা দুর্বল এবং তারা পুনরুদ্ধারে ব্যর্থ হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন টাকা ছাপানো বন্ধ করার পরেও এই পাঁচটি ব্যাংক সংকটে রয়েছে। বিশেষত, এস আলম গ্রুপের পূর্বতন নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকগুলো এখনো তারল্য সংকট এবং দুর্নীতির কারণে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় ব্যর্থ হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে একটি ব্যাংক রেজোলিউশন আইন তৈরি করছে, যা আগামী জুলাইয়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। এই আইনের মাধ্যমে অকার্যকর ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে এবং তাদের পুনরুদ্ধারে সহায়তা প্রদান করা সম্ভব হবে।
এদিকে, পুনরুদ্ধারের জন্য সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করছে কিছু ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংক এবং আইএফআইসি ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সহায়তা নিয়ে যথাক্রমে ১৭ হাজার কোটি টাকা এবং ৪ হাজার কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে। তবে, খেলাপি ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে, যা ব্যাংকগুলোর লাভজনকতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
শাহিনপুকুর সিরামিকস, বসুন্ধরা পেপার, এস আলম
কি হইছে এদের চেয়ারম্যান সাহেব???
প্রায় প্রতিদিন বাড়ে??
উত্তর দিন
ইউনিয়ন ব্যাংক খুব ভালো একটি ব্যাংক|আমি একজন প্রবাসী আমি এখনো ইউনিয়ন ব্যাংক ই লেনদেন করি|ইউনিয়ন ব্যাংক এর সার্ভিস অসাধারণ ভালো তারা গ্রাহক যথেস্ট সাপোর্ট করে আমি এখন ও ইউনিয়ন ব্যাংক দুবাই থেকে টাকা ট্রান্সফার করি i’m so happy with union bank.
ইউনিয়ন ব্যাংক খুব ভালো একটি ব্যাংক|আমি একজন প্রবাসী আমি এখনো ইউনিয়ন ব্যাংক ই লেনদেন করি|ইউনিয়ন ব্যাংক এর সার্ভিস অসাধারণ ভালো তারা গ্রাহক যথেস্ট সাপোর্ট করে আমি এখন ও ইউনিয়ন ব্যাংক দুবাই থেকে টাকা ট্রান্সফার করি i’m so happy with union bank.insshallah union bank একটি শারীয়াহ্ভিত্ত্বিক ব্যাংক,unino bank এর অবস্থা ভালোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে
i’m so happy with union bank.insshallah union bank একটি শারীয়াহ্ভিত্ত্বিক ব্যাংক,unino bank এর অবস্থা ভালোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে
কোনো ব্যাংক বন্ধ হতে পারেনা কারণ ব্যাংক হলো গ্রাহকের আস্থা একটা ব্যাংক যদি দেউলিয়া হয় গ্রাহকরা আর কোনো ব্যাংক ই টাকা রাখবে না ,সেই জন্য কোনো ব্যাংক কে বন্ধ হতে দেওয়া যাবে না | সব ব্যাংকগুলো কে বাঁচিয়ে তুলতে হবে এটি সরকারের দায়িত্ব আর বাংলাদেশ ব্যাংক এর অনুমোদনে ব্যাংকগুলো কে লাইসেন্স দিয়ে খোলা হইয়েছে এগুলো ব্যাংক এর গভর্নরদের দায়িত্য ব্যাংকগুলোকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানো হাজার হাজার গ্রাহকের চিন্তা মাথায় রাখুন গভর্নর স্যার
বাংলাদেশে একটি ব্যাংকও বন্ধ হয়ে যায় তাহলে বাংলাদেশের মানুষ একটি টাকাও ব্যাংকে জমা রাখবেনা।
আল-আরাফাহ ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো সহায়তা প্রদান করেনি। তাদের কোনো তারল্য সংকট ছিলো না।
ন্যাশনাল ব্যাংকের অবস্থা সংকটাপন্ন।
কোনো ব্যাংক বন্ধ করা ঠিক হবে না তাতে ব্যাংক এর প্রতি মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে
ইউনিয়ন ব্যাংক আমার কাছে খুব ভালো লাগে এখন আলহামদুলিল্লাহ অনেক আগায় যাচ্ছে ইউনিয়ন ব্যাংক একটি সরিয়ে ভিত্তিক ব্যাংক আমি ইউনিয়ন ব্যাংকে অনেকদিন যাবত লেনদেন করি তারা গ্রাহকদের সাথে খুব ভালো ব্যবহার করে
পদ্মা ব্যাংকের সার্বিক অবস্থা । গ্রাহকদের অবস্থা খুবই নাজুক । গ্রাহকরা ব্যাংকে এসে নাজেহাল হচ্ছেন । অনেকের ব্যাবসা বানিজ্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে । ব্যাংকটির সংকট কবে কাটবে এবং গ্রাহকদের টাকার সমস্যার সমাধান কবে হবে এ ব্যাপারে মাননীয় অর্থ উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মাননীয় গভর্নরের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করি ।
ইউনিয়ন ব্যাংক সেরা ব্যাংক এই ব্যাংকে বাঁচিয়ে রাখা খুবই দরকার।জনগণের আমানতের সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কাজ
যদি কোন ব্যাংক গ্রাহকের আমানত ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ হয় তাহলে বুঝতে হবে এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংক হল সকল ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণকারী একমাত্র প্রধান ব্যাংক। একটি ব্যাংকের অনুমোদন থেকে শুরু করে প্রতিদিনের লেনদেন,লোন, মর্টগেজ ও অনলাইন ক্লিয়ারেন্স সহ আরও অনেক কিছু বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সুতরাং কোন সুযোগই নেই এই কথা বলার যে ওমুক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাবে তমুক ব্যাংক গ্রাহকের আমানত ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ। ইউনিয়ন ব্যাংক একটি চমৎকার ব্যাংক যা অল্প সময়ের মধ্যেই গ্রাহকের আস্থা অর্জন করেছে।
অভিভা ফাইনান্স হতে টাকা পাচ্ছে গ্ৰাহকেরা পিপলস লীজিং হতে টাকা পাচ্ছে না গ্ৰাহকেরা।
ব্যাংকগুলোকে বাঁচাতে হবে এবং একইসাথে ব্যাংকের এই দুর্দশার জন্য ব্যাংক এবং বাইরের যারা দায়ী তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে।
Save all banks…BB is responsible to solve all problems.. Otherwise we can not believe in any banks in bd.
ন্যাশনাল ব্যাংক এর এই দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংকেকে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Ucb central bank theke kono help nri ni..othocho ei report e tule dhora hoyese..bb and all customer ucb r proti trust chilo and ase…ucb ejta strong bank eta shobai jane …jodio ami okhane job kori nah but ucb r shate amr account ase and ami jani…
Ami joto tuku jani ucb onk bank k taka dise…central bank kono taka ucb k dei ni emnitei ucb strong bank market e..
ব্যাংক বন্ধ করা কোন solution নয় বরং যে সব ব্যাংক সমস্যার মধ্যে আছে সেসব ব্যাংকে তারল্য সহায়তা দেওয়া উচিত। এসব ব্যাংকের অন্যায় হওয়ার পিছনে বাংলাদেশ ব্যাংক সমান দায়ী। সকল ব্যাংকের অভিভাবক বাংলাদেশ ব্যাংক। তাই ঈদের মধ্যে এইসব ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া একান্ত ফরজ নাহলে প্রতিদিন ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকের ক্ষুব্ধ মনোভাব বহিঃপ্রকাশ ঘটবে।
বাংকের এই দুর অবস্থার জন্য গভর্নর তার দায় এড়াতে পারেন না।
First security Islam bank is best Bank but some time problem again coming good work
আলহামদুলিল্লাহ গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংকে আমি টাকা পঠায় এরা খুবভালো ব্যাবহার করে আমার মায়ের সাথে লেনদেন ও খুব ভালো করে মাজে টাকা দিতে২মাছ টাকা দিতে পারছিলোনা এখন আগের মতো দিতে পারে
ব্যাংক এর সংখ্যা নির্দিষ্ট ব্যাক্তি স্বার্থে এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে এখন লেজে গোবরে অবস্থা যার যেমন ইচ্ছা লুটপাট করে জনগনকে এর ঘানি টানতে হচ্ছে। এর সংখ্যা কমিয়ে ২০ টি করা গেলে নজরদারি আর সমস্যা হবে না। আর আ্যপস এর কার্য করম সঠিক ভাবে বিস্তৃত করা গেলে ব্যাংকের গোলযোগ কমে যাবে।
পদ্মা ব্যাংকের সমস্যা, মানে লিকুইড সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে,পত্র পত্রিকায় অন্যান্য সমস্যাগ্রস্হ ব্যাংকের নাম থাকলেও পদ্মা ব্যাংকের নাম পাওয়া যায়না।।এই ব্যাংক আমার জীবনটা ধ্বংস করে দিয়েছে, আমি গরীব মানুষ, জীবনের সব সঞ্চয় ডাবল বেনিফিটে রেখেছিলাম, ম্যাচিউড হওয়ার পরেও টাকা তো দিচ্ছেও না নেত্রকোনা ব্রাঞ্চের অফিসারেরা ফোনও রিসিভ করেনা।কোথায়, কার কাছে বললে বা চাইলে উপকৃত হবো জানিনা।