বুধবার পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাঠামোগত শক্তিশালীকরণ এবং পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে বাজার সংশ্লিষ্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনের মাল্টিপারপাস হলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এটি পুঁজিবাজার উন্নয়ন বিষয়ে গঠিত সরকারি কমিটির তৃতীয় আনুষ্ঠানিক সভা, যার সভাপতিত্ব করবেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
সভায় উপস্থিত থাকবেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ। এছাড়া কমিটির সদস্য হিসেবে অংশ নেবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকুল ইসলাম এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিমা ও পুঁজিবাজার অনুবিভাগ) মো. সাঈদ কুতুব।
বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পিএলসি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল), সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল), ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডস, দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি), অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সিজ এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি)।
বিএসইসি থেকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়েছে, এই সভায় উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়মতো উপস্থিত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৭ মার্চ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিএসইসিকে আরও কার্যকর এবং জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে একটি চার সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির নেতৃত্বে আছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
কমিটি ইতোমধ্যে একাধিক সভা করেছে এবং পুঁজিবাজারের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ, কাঠামোগত ঘাটতি ও নীতিগত জটিলতা চিহ্নিত করে তা উত্তরণে করণীয় নির্ধারণে কাজ করছে। সংশ্লিষ্ট মহলের প্রত্যাশা, এ বৈঠকের মাধ্যমে বাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন অংশীজনের মতামত ও অভিজ্ঞতা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে প্রতিফলিত হবে, যা দীর্ঘমেয়াদে পুঁজিবাজার সংস্কার ও পুনর্জাগরণে সহায়ক হবে।
Ipo lottery system kortey hobey old system, Valo company listed kortey hobey, gov share, bideshi company listed kortey hobey taholey new bineukari market a ashbey abong bazar Valo hobey
আপিও আগের নিয়মে লটারি সিস্টেম করা উচিৎ।
হোদ্দাই বসা বসিা কাজের কাজ কিছুই দেখতে পাচ্ছিল। আর কত?
কোন কোম্পানি /প্রতিষ্ঠানের অর্জিত ইপিএস এর কমপক্ষে ৮০% ডিভিডেন্ড প্রদান বাধ্যতামূলক করা উচিত।
হেডার বৈঠক করে লাভ নাই প্রধান উপদেষ্টা যে পর্যন্ত হস্তক্ষেপ না করব এ পর্যন্ত কোন লাভ নাই।
Write.absolutely write.
রাশেদ মাকসুদ থাকতে পূঁজিবাজারের উন্নয়ন হবে না
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। পথের ফকির হয়ে গেছি আমরা লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী।
মিটিং-সিটিং করে লাভ কি? হুদাই সময় নষ্ট চা-বিস্কুট খেতে যে টাকা সেটা পুঁজিবাজারে কাজে লাগালেও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবে কিছুটা
চেয়ারম্যানের পুঁজিবাজার সম্পর্ক উন্নয়নে কোনো আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে না ।
এরা গত ৮ মাসে এদের সাথে ৫০ টির ও বেশি মিটিং করেছে। কোন চুলও ছিড়তে পারে নাই।
বাজার একটু উঠলেই কোয়েরি দেয়,পড়লে কোয়েরি
দেয়,গায়ের জোরে এ বাজার ঠিক করা যাবে না, রাসেদ মাকসুদ এ পর্যন্ত সব গায়ের জোরে করে বাজার কে তলানিতে নিয়ে গেছে
রাশেদ মাকসুদ ও অন্যান্য কমিশনাররা যতদিন বহাল থাকবে ততদিন এই বাজার ভালো হবেনা। কারন এই অযোগ্য অপদার্থ অথর্ব কমিশনের কারো কোনরকম আস্হা নাই। গত ৮ মাস ধরে এরা সংস্কারের নাম করে শেয়ারবাজার ধ্বংস করছে। সামনে আারো করবে। এরা একটা অমানুষ। এদের মধ্যে মানবিকতার নাই। এরা অসহায় বিনিয়োগকারিদের কান্না দেখছেনা। পাশাপাশি আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে ও পদত্যাগ করতে হবে। এই লোকটি শেয়ারবাজার বান্ধব না। উনি চায়না শেয়ারবাজার ভালো হউক।
এগুলি সব ভুয়া। বাটপারি ছারা কিছুই না। চা বিস্কুট খাওয়া আর কিছুক্ষণ গল্প গুজব করা। আর তাছাড়া মিটিং করলে কিছু টাকা ও পাওয়া যাবে। উনাদের লাভ ই হবে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজার বাংলাদেশের জন্য একটা কলংক।
Special assistant ki korbe?
আমার মনে হচ্ছে যে সব ফান্ড এবং শেয়ার মুলা ১০ টাকার নিছে।সে সব শেয়ারের ফেইজভেলু ১০/টাকা করে দেওয়া হোক ।। ১০ Let’s নিছে নামলে অটো বন্দ হয়ে যাবে।
মিটিং না করে বিনিয়োগকারিদের আত্মসাতক্ত টাকা ফেরত দেন। টাকা খরচ করে মিটিং করে লাভ নাই।
মিটিং না করে বিনিয়োগকারিদের আত্মসাতক্ত টাকা ফেরত দেন। টাকা খরচ করে মিটিং করে লাভ নাই।
কিছুই বলার নেই , সব নিয়ে গেছে ,আমাদের সবার প্রিয়, মাকসুদ স্যার ।
আইসিবি চেয়ারম্যানকে তলব করে কঠোর নিরদেশ না দিলে মারকেট ভাল হবেনা। তিনহাজার কোটি টাকা কি করেছে জরুরি তদন্ত করা হোক।। বিগত সরকারের চোরদের সাথে মিশে টাকা কোথায় ইনভেস্ট করছে তা অতি দ্রুত বের করে বিনিয়োগকারিদের বাচান। উনি বাজারকে কোন সাপোর্ট দিচ্ছেনা। তা আমরা দেখতে পাচ্ছি।
বিএসসি চেয়ারম্যান মহোদয় যে সিদ্ধান্তগুলো নিচ্ছে তা হা সঠিক
যদি কোম্পানি EPS 7.00 টাকা হলে দেখা যায় বহু কোম্পানি ডিভিন্ডেট দেয় ১ টাকা। কোম্পানি আয় করিছে ৭ টাকা কিন্তু শেয়ার হোল্ডারকে দেয় ১ টাকা??? এই ব্যাপারে কঠিন ব্যাবস্হা নিতে হবে। Dividend যেনো ভালো দেয়।
পাচারকৃত অর্থ ফেরত এনে বাজারে বিনিয়োগ করুন !ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বাঁচান !তারা মানবেতর জীবন যাপন করছে। প্লিজ! প্লিজ! প্লিজ! আর কালক্ষেপণ নয় !কোটি কোটি টাকা যারা মেরে লোপাট ,তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে যে অর্থ পাওয়া যায়, তা মার্কেটে বিনিয়োগ করুন ! বিনিয়োগ বাড়লে বাজার ভালো হবে ইনশাল্লাহ।
মশিহুর সিকিউরিটিজ গ্রাহকদের কোটি কোটি টাকা আত্নসাৎ করেছে, এ ব্যাপারে গ্রাহকদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য কার্যকর ব্যাবস্থা নেওয়া এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আানার জন্য মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
This initiative and programme totally meaningless there have no impact. All of men are vogue. At the end of I want to say that we unfortunate Nation.
বিশেষ করে পুঁজি বাজারে মশিউর সিকিউরিটি কে বিচারের আওতায় আনা হোক।৩.৫০ লাক বিনিয়োগ কারীরা কোন কিছু হদিস পাচ্ছে না তারা কোথায় আছে
।অফিস বন্দ তাদের এটার বিচার বিনিয়োগ কারীদের দের একাউন্ট ট্রান্সফার করার ব্যাবস্তা করলে শেয়ার মার্কেট আস্তা ফিরে আসবে।
মশিউর সিকিউরিটি এত লোকজন ক্ততি করল কেউ কিছু বলতেছে না।